টস হেরে প্রথমে ব্যাট করতে নেমে গাজী গ্রুপ জড়ো করে ৯১ রান, ৫ উইকেটের বিনিময়ে। দলের পক্ষে সর্বোচ্চ ২৬ রান করেন জাকির হাসান, ২২ বলের মোকাবেলায় অপরাজিত থাকেন তিনি। এছাড়া মুমিনুল হক মাত্র ৪ বলে ১৩ রান করে অপরাজিত থাকেন।

অন্যান্যদের মধ্যে শেখ মেহেদী হাসান ১২ বলে ১৬ ও সৌম্য সরকার ১৩ বলে ১৪ রান করেন। প্রাইম ব্যাংকের পক্ষে মুস্তাফিজুর রহমান ও নাঈম হাসান শিকার করেন দুটি করে উইকেট। একটি উইকেট পান শরিফুল ইসলাম। জয়ের লক্ষ্যে খেলতে নেমে দলীয় ১২ রানে এনামুল হক বিজয়কে হারায় প্রাইম ব্যাংক।

৭ বলের মোকাবেলায় একটি চারে ৫ রান করে সাজঘরে ফেরেন এই ওপেনার। এরপর রনি তালুকদারকে নিয়ে গাজী গ্রুপের বোলারদের ওপর চড়াও হন তামিম। তবে অর্ধশতক পাননি মাত্র ৫ রানের জন্য, জয় নিশ্চিত করেও তাই মাঠ ছাড়া হয়নি।

দলীয় ৭৫ ও ব্যক্তিগত ৪৬ রানের মাথায় শেখ মেহেদী হাসানের বলে আকবর আলীর স্ট্যাম্পিংয়ের শিকার হন তামিম। এর আগে ২২ বলের মোকাবেলায় হাঁকান ২টি চার ও ৫টি ছক্কা।তামিমের বিদায়ের পর আরও একটি উইকেট হারাতে হয়েছে প্রাইম ব্যাংককে।

১৯ বলে ২৫ রান (১টি চার ও ২টি ছক্কা) করে মাহমুদউল্লাহ রিয়াদের বলে এলবিডব্লিউ হন রনি। তবে মোহাম্মদ মিঠুনের ৫ বলে ৮ (একটি ছক্কা) ও রকিবুল হাসানের ৩ বলে ৫ রানের অপরাজিত দুই ইনিংসে দল জয় পায় ৯.২ ওভারেই। গাজী গ্রুপের পক্ষে শেখ মেহেদী শিকার করেন দুটি উইকেট।