শেখ জামালের পক্ষে ঝড়ো শুরু আনেন দুই ওপেনার। রিশাদ হোসেনের বলে এলবিডব্লিউয়ের শিকার হন সৈকত। তার আগে তিনি করেন ২৫ বলে ৩৮ রান। সৈকতের ব্যাট থেকে আসে ৪টি চার ও ২টি ছক্কা। ১৫২ স্ট্রাইকরেট নিয়ে ব্যাটিং করেন তিনি।

সৈকত ফেরার পরেও দলকে এগিয়ে নিয়ে যাচ্ছিলেন আশরাফুল। কিন্তু ভাগ্য সহায় হয়নি এই ডানহাতি ব্যাটসম্যানের। রান আউটের ফাঁদে পড়েন তিনি। জহুরুল ইসলামের থ্রোতে রান আউট হওয়ার আগে আশরাফুলও করেন ৩৮ রান। খেলেন ৩৪টি বল। তার ইনিংসটি সাজানো ছিল ৬টি চারে। স্ট্রাইক রেট ১১১.৭৬।

শেখ জামালের পক্ষে তিন নম্বরে ব্যাটিং করতে নামেন নাসির হোসেন। কিন্তু সাফল্যের মুখ দেখতে পারেননি। ৫টি বল খেললেও রানের খাতা খুলতে ব্যর্থ হন নাসির। সৈয়দ খালেদ আহমেদের বলে বোল্ড হয়ে মাঠ ছাড়েন তিনি।

খেলাঘর সমাজ কল্যাণ সমিতির পক্ষে নিজের প্রথম ২ ওভারে ১৮ রান খরচ করেছেন মেহেদী হাসান মিরাজ। রিশাদ ৩ ওভারে ১৪ রান দিয়ে নিয়েছেন ১টি উইকেট। খালেদ ২ ওভারে খরচ করেছেন ৭ রান।

এছাড়া আরেক ম্যাচে শাইনপুকুর ক্রিকেট ক্লাবের তানজিদ হাসান তামিম ৩০ বলে ৩০ রান করেছেন। তৌহিদ হৃদয় ২ বলে ১ রান করে সাজঘরে ফিরেছেন। মোহামেডানের সাকিব আল হাসান নিজের প্রথম ২ ওভারে খরচ করেছেন ১১ রান। তৃতীয় ওভারের প্রথম বলেই সাকিব শিকার করেন রবিউল ইসলামকে। রবিউল করেন ২১ বলে ২৫ রান।