ভারতীয় মাধ্যমে নিশ্চিত করেছে যদি এরকম টা হয় তবে বিশ্বকাপের আগে সেপ্টেম্বর ও অক্টোবরে সাউথ আফ্রিকা ও নিউজিল্যান্ডের বিপক্ষে দু টি টিটুয়েন্টি সিরিজ খেলার কথা ছিল ভারতের। তবে সেগুলো স্থগিত করে আইপিএল আয়োজন করতে চায় ভারত।

এবারের আইপিএল শুরু হয় ৯ এপ্রিল ও শেষ হওয়ার কথা ছিল ৩০ মে। তবে করোনাভাইরাসের এক নতুন রূপ আক্রমণ করে ভারতে, তাতে দেশে শুরু হয়ে যায় হাহাকার বেড়ে যায় মৃত্যুর পরিমান। অবশ্য এর মধ্যেও খেলা চালিয়ে যাচ্ছিল আইপিএল কমিটি। তবে শেষ পর্যন্ত আইপিএল বন্ধ করতে বাধ্য হয় তারা যখন কিছু ক্রিকেটার ও স্টাফ করোনায় আক্রান্ত হয়।

আইপিএল বন্ধের ফলে প্রায় আড়াই হাজার কোটি রূপি ক্ষতির সম্মুখীন হয় ইন্ডিয়ান ক্রিকেট বোর্ড বিসিসিআই।তাই যে করেই হোক এবার আইপিএলের বাকি অংশ অনুষ্ঠিত করার সিদ্ধান্ত নিয়েছে তারা। আর সে জন্যই দু টি সিরিজ বাতিল করে সেপ্টেম্বরের মাঝামাঝি থেকে অক্টোবরের মাঝামাঝি পর্যন্ত আইপিএল পরিচালনা করবে বোর্ড।

এবারের ফাইনাল ম্যাচ অনুষ্ঠিত হবে ১০ অক্টোবর। যেখানে ২টি করে ম্যাচ আয়োজিত হবে ১০ দিন এবং ৭ দিন হবে ১টি করে ম্যাচ। তাছাড়া আছে প্লে-অফের ৪টি ম্যাচ।

আইপিএল শুরুর ঠিক আগের সময়টাতে ভারতীয় দল থাকবে ইংল্যান্ডে টেস্ট সিরিজ খেলতে। সিরিজ শেষ করে ভারত ও ইংল্যান্ডের যে খেলোয়াড়রা আইপিএলে খেলবেন তারা একসাথেই দুবাইয়ের পথে রওনা দিবেন। ইংল্যান্ড থেকে দুবাইয়ে যাওয়া ক্রিকেটারদের থাকতে হবে ৩ দিনের কোয়ারেন্টিনে। ক্যারিবিয়ান ক্রিকেটারদেরও ৩ দিনের কোয়ারেন্টিন করতে হবে। আইপিএলের পর পরই শুরু হবে টিটুয়েন্টি বিশ্বকাপ।