বলিউডের যে পাঁচটি ছবি কোনভাবেই বাবা-মা'র সঙ্গে দেখা যাবে না

ছবি শুরু হওয়ার কিচুক্ষণের মধ্যেই দম্প’তির চক্ষু চড়কগাছে। সুইডেনের এক স্বচ্ছল যৌ’থ পরিবারকে নিয়ে বিংশ শতকের গোড়ার দিকের পটভূমিকায় নি’র্মিত এই ছবিতে পরতে পরতে যৌ'নতা। তার উপরে রয়েছে ভ’য়াবহ সব বদ র’সিকতা। এ ছবিকে ‘কাল্ট’ বলে মনে করেন বিশ্ব’সুদ্ধু ক্রিটিক। কিন্তু, এক বাঙালি দ’ম্পতির সন্তান-সান্নিধ্যে এই ছবি এনজয় করা কী' দুঃসহ হতে পারে, তা সহ'জেই অনুমেয়।
দম্প’তি একবার ভাবছেন, হল থেকে বে’রিয়ে যাবেন কি না, পরক্ষণেই আবার মনে হচ্ছে, হঠে পড়াটা আরও ক্যাডাভ্যারাস হবে। প্রাক কৈশোরের পুত্ররত্নটি কি ছেড়ে কথা কইবে? কেন উঠে যাব— এই প্রশ্ন সে অবধারিত ভাবে করবেই, আর তখন কী' উত্তর দেবেন তাঁরা? এই রকম উভয় সঙ্কটে পড়তে হয়েছে বেশিরভাগ বাঙালিকেই। আজও হয়। ঘরে অথবা বাইরে এমন কিছু সিনেমা আম'রা দেখতে বসে পড়ি বাবা-মা সমভিব্যহারে, যা কিছুক্ষণ চলার পরে আম'রা না-পারি উঠে যেতে, না পারি বসে ছবি উপভো’গ করতে। অথচ এই সব ছবি একা বা সমবয়সিদের সঙ্গে দেখলে এমন প’রিস্থিতির সৃ’ষ্টিই হতো না। তেমন ৫টি বলিউড ছবির হদিশ রইল এখানে।
ইনসাফ কা তরাজু— ১৯৮০ সালের এই ছবি আজও টিভি-র বিভিন্ন চ্যানেলে দেখানো হয়। চায়ের কাপ হাতে নিয়ে আম'রাও সপরিবার দেখতে শুরু করি। কিন্তু দু’খানি ভ’য়াল-ভ’য়ঙ্কর ধ’র্ষণদৃ’শ্যের সামনে পড়ে ধরণী দ্বি’ধা হও-প’রিস্থিতির সৃষ্টি হয়ই। বিশেষ করে ‘মাইনর’ পদ্মিনী কোলাহ্পুরীর যৌ’ননিগ্র’হের দৃ’শ্যটি আজও গুরুজনের সামনে অস্ব’স্তি তৈরি করে।
গ্যাংগস অফ ওয়াসিপুর— না কোনও আ’পত্তিকর দৃ’শ্য এখানে নেই। কিন্তু ধানবাদ খনি অ’ঞ্চলের রূ’ঢ়তম বা’স্তবকে ক্যামেরায়িত করতে পরিচালক অনুরাগ কাশ্য’প ব্যবহার করেছিলেন অমেয় স্ল্যাং। প্রায় প্রতিটি সংলাপেই ঝরে পড়েছে ঠেঠ অ'পভা’ষার ম’ণিমুক্তো। ‘সপরিবারে’ এ ছবি দেখা সত্যিই ক’ঠিন।
দিল্লি বেলি— ২০১১-এর এই ডার্ক কমেডির না’ন্দনিকতা নিয়ে কিছু বলার নেই। কিন্তু পরিচালক অ'ভিনয় দেও আর চিত্রনাট্যকার অক্ষ’ত শর্মা রাজধানীর আরবান স্ল্যাং’কে তুমুলভাবে ব্যবহার করেছিলেন এই ছবিতে। তার উপরে ছিল বদলাতে থাকা সামাজিক স’ম্পর্কের খতিয়ান। বাঙালির সপরিবার মুভিদর্শন এখানেও অ’স্বস্তিকর।
পার্চড— লীনা যাদব পরিচালিত ২০১৫-এর এই ছবির কে’ন্দ্রীয় বিষয় রা’জস্থানের ম'রু অ’ঞ্চলের সমাজ ও নারী। নারী অবদমনের বাস্তবকে তুলে ধরতে একদিকে যেমন উঠে এসেছে স্প’ষ্ট ন’গ্নতা, তেমনই এর সংলাপে কোনও আগল রাখেননি পরিচালক। যৌ’নতা এখানে এতটাই অবারিত যে, পারিবারিক দ’র্শন সত্যিই দু’রূহ।
পিঙ্ক— অনি’রুদ্ধ রায়চৌধুরীর ২০১৬-এর হিন্দি ছবিরও বিষয় নারী-নিগ্রহ। রয়েছে লম্বা আ’দালত-দৃ’শ্য। চি’ত্রনাট্যের প্রয়োজনেই উঠে এসেছে এমন সব সওয়াল-জবাব, যা বয়ঃস’ন্ধি পর্বের সন্তান-সহযো’গে উ’পভোগ করা কঠিন। সব থেকে অ’স্বস্তিকর প’রিস্থিতি তৈরি হয়, যখন অ’প্রাপ্তব’য়স্কটি বাবা বা মা’র কাছে জানতে চায়, ছবিটার নাম ‘পি’ঙ্ক’ হল কেন। স্ত্রী'-জননা’ঙ্গের স্বা’ভাবিক রংকে ছবির তকমায় লাগানোর জন্য পরিচালক সাধুবাদ পেতেই পারেন। কিন্তু একে গ্রহণ করে উপভোগ করতে ভারতীয় তথা বং-মধ্যবিত্তির এখনও ঢের দেরি।
- সরকারি কর্মকর্তা–কর্মচারীদের জন্য বড় সুখবর, যে প্রজ্ঞাপন জারি করল অর্থ মন্ত্রণালয়
- দেশে একলাফে কমলো স্বর্ণের দাম, জেনেনিন নতুন দাম
- হঠাৎ পাল্টে গেলো পেঁয়াজের বাজার
- আপনার যেসব বদঅভ্যাসের কারণেই কমে যাচ্ছে শারীরিক মিলনের চাহিদা
- পাকিস্তানে শক্তিশালী বো.মা বি.স্ফো.র.ণে নিহত.....
- এবার যে ভবিষ্যদ্বাণী স্বর্ণের দাম নিয়ে
- কমলো সয়াবিন তেলের দাম, যা তিন বছরের মধ্যে সর্বনিম্ন
- হাসানত আব্দুল্লাহর চমকপ্রদ ঘোষণা: জানালেন বাংলাদেশের ভবিষ্যৎ প্রধানমন্ত্রীর নাম
- স্বর্ণের দাম কমলো, রেকর্ড উচ্চতা থেকে হঠাৎ পতন
- রোমান্সের দৃশ্য ভরপুর, মুহুর্তেই ভাইরাল ভিডিও
- চার ছক্কার ঝড় তুলে শেষ হলো বাংলাদেশ ও শ্রীলঙ্কার ম্যাচ,জেনেনিন ফলাফল
- রাতের মধ্যে যেসব জেলায় সর্বোচ্চ ৬০ কি.মি. বেগে ঝড়ের শঙ্কা
- এবার ফাঁস হলো নরেন্দ্র মোদির যে তথ্য, বিপদে ভারত
- আরও কমলো ব্রয়লার ও সোনালি মুরগির দাম
- অবৈধ প্রবাসীদের জন্য দারুন সুখবর : খুলে গেলো ভাগ্য