‘আজকে একটাই আইটেম, খালেদা জিয়া’

এ সময় খালেদা জিয়ার আইনজীবী ব্যারিস্টার মাহাবুবউদ্দিন খোকন বলেন, আগামি রোববার বা সোমবার তারিখ দিতে বলেন। কিন্তু আদালত বলেন, না বৃহস্পতিবারই তারিখ। এ সময় অন্য মামলা শুনতে চাইলে বিএনপির আইনজীবীরা আবারও হট্টগোল শুরু করেন।
এ সময় তারা বলেন, আজকে একটাই আইটেম, খালেদা জিয়া। পরে নয় নম্বর আইটেম শুরু করতে চাইলে বিএনপির আইনজীবীরা তাতে বাধা দেন।
তবে ৯ নম্বর আইটেমের শুনানি করছেন আইনজীবী আজমালুল হোসেন কিউসি। এ সময় আদালতের দুদিকে অবস্থান নিয়েছেন বিএনপিপন্থী ও রাষ্ট্রপক্ষের আইনজীবীরা। এই শুনানির মাঝেই বিএনপি’র আইনজীবীরা তার শুনানি বাধাগ্রস্ত করতে উই ওয়ান্ট জাস্টিস বলে শ্লোগান দিচ্ছেন। আদালতের ম্যানার ভেঙ্গে স্লোগান দিচ্ছেন এবং বেঞ্চ চাপড়াচ্ছেন তারা। ফলে আবারও থমকে গেছে বিচারকাজ।
এর মাঝে বিএনপির সিনিয়র আইনজীবীরা কোর্ট থেকে বের হয়ে যেতে চাইলেও জুনিয়রদের বাধায় তারা যেতে পারেননি।
এর আগে বৃহস্পতিবার (৫ ডিসেম্বর) সকালে প্রধান বিচারপতি সৈয়দ মাহমুদ হোসেনের নেতৃত্বে আপিল বিভাগের ছয় সদস্যের বেঞ্চে এই শুনানি শুরু হয়।
শুনানির শুরুতে অ্যাটর্নি জেনারেল মেডিকেল রিপোর্ট এবং শুনানির জন্য দুই সপ্তাহ সময় চান আদালতের কাছে। আদালত আগামী ১১ ডিসেম্বর মধ্যে মেডিকেল রিপোর্ট দাখিল এবং শুনানির জন্য ১২ ডিসেম্বর, বৃহস্পতিবার পর্যন্ত সময় দেন।
এ সময় খালেদা জিয়ার আইনজীবী জয়নুল আবেদীন বৃহস্পতিবারের (৫ ডিসেম্বর) মধ্যেই শুনানি করতে চাইলে দুই পক্ষের আইনজীবীদের মধ্যে উচ্চবাচ্য শুরু হয়। জয়নুল আবেদীন বলেন, খালেদা জিয়ার অবস্থা খুবই খারাপ, আগে তার জামিন দেন, প্রয়োজনে শুনানি পরে হোক।
তখন আদালত জানান আগামি বৃহস্পতিবার শুনবেন। এরপর বিএনপির আইনজীবীরা কোর্টে আবার উচ্চবাচ্য শুরু করেন।
কয়েক মিনিট ধরে এই অবস্থা চলার পর আপিল বিভাগের প্রধান বিচারপতিসহ ছয় জন বিচারপতি এজলাস ছেড়ে খাস কামরায় চলে যান। এ সময় আদালতে উপস্থিত বিএনপিপন্থী আইনজীবীরা শেইম শেইম বলে চিৎকার করতে থাকেন।
কোর্ট উঠে চলে গেলেও আইনজীবীরা কেউ কারও জায়গা ছাড়েনি, যে যার জায়গায় বসে আছেন। বন্ধ রয়েছে বিচারিক কাজ। আদালতে রাষ্ট্রপক্ষে ছিলেন অ্যাটর্নি জেনারেল মাহবুবে আলম, অতিরিক্ত অ্যাটর্নি জেনারেল মুরাদ রেজা, দুদকের পক্ষে ছিলেন খুরশীদ আলম খান।
এছাড়া খালেদা জিয়ার পক্ষে ছিলেন, ব্যারিস্টার মওদুদ আহমদ, জমিরউদ্দীন সরকার, খন্দকার মাহবুব হোসেন, জয়নুল আবেদীন, এ জে মোহাম্মদ আলী, মাহবুব উদ্দিন খোকনসহ বিএনপির শতাধিক আইনজীবী।
গত বছরের ২৯ অক্টোবর জিয়া চ্যারিটেবল ট্রাস্ট মামলার রায় ঘোষণা করেন পুরান ঢাকার নাজিমুদ্দিন রোডের পুরোনো কেন্দ্রীয় কারাগারে স্থাপিত ঢাকার বিশেষ জজ আদালত-৫-এর বিচারক ড. মো. আকতারুজ্জামান। রায়ে খালেদা জিয়া ছাড়া অপর তিন আসামিকেও সাত বছর করে কারাদণ্ড দেওয়া হয়। প্রত্যেককে ১০ লাখ টাকা করে অর্থদণ্ড দেওয়া হয়। এই রায়ের বিরুদ্ধে খালেদা জিয়া আপিল করলে ৩০ এপ্রিল তা শুনানির জন্য গ্রহণ করে অর্থদণ্ড স্থগিত করেন হাইকোর্ট।
সুত্র:সারাবাংলা
- সরকারি কর্মকর্তা–কর্মচারীদের জন্য বড় সুখবর, যে প্রজ্ঞাপন জারি করল অর্থ মন্ত্রণালয়
- দেশে একলাফে কমলো স্বর্ণের দাম, জেনেনিন নতুন দাম
- হঠাৎ পাল্টে গেলো পেঁয়াজের বাজার
- আপনার যেসব বদঅভ্যাসের কারণেই কমে যাচ্ছে শারীরিক মিলনের চাহিদা
- পাকিস্তানে শক্তিশালী বো.মা বি.স্ফো.র.ণে নিহত.....
- এবার যে ভবিষ্যদ্বাণী স্বর্ণের দাম নিয়ে
- কমলো সয়াবিন তেলের দাম, যা তিন বছরের মধ্যে সর্বনিম্ন
- হাসানত আব্দুল্লাহর চমকপ্রদ ঘোষণা: জানালেন বাংলাদেশের ভবিষ্যৎ প্রধানমন্ত্রীর নাম
- স্বর্ণের দাম কমলো, রেকর্ড উচ্চতা থেকে হঠাৎ পতন
- রোমান্সের দৃশ্য ভরপুর, মুহুর্তেই ভাইরাল ভিডিও
- চার ছক্কার ঝড় তুলে শেষ হলো বাংলাদেশ ও শ্রীলঙ্কার ম্যাচ,জেনেনিন ফলাফল
- রাতের মধ্যে যেসব জেলায় সর্বোচ্চ ৬০ কি.মি. বেগে ঝড়ের শঙ্কা
- এবার ফাঁস হলো নরেন্দ্র মোদির যে তথ্য, বিপদে ভারত
- আরও কমলো ব্রয়লার ও সোনালি মুরগির দাম
- অবৈধ প্রবাসীদের জন্য দারুন সুখবর : খুলে গেলো ভাগ্য