অবিশ্বাস্য হলেও সত্যি। হীরে, চুনি ও পান্না মিলিয়ে প্রায় ১৬ হাজার দামি রত্ন আর ১৮ ক্যারট সোনা দিয়ে তৈরি হয়েছে লঁজ়ারিগুলি। তৈরি করতে সময় গেছে মোট ১ হাজার ৩৮০ ঘণ্টা। ২০ লাখ ডলার দামের অন্তর্বাস কেনারও যে লোক রয়েছে। তেমনি রয়েছে চোরের ভয়। অমন দামি জিনিস চুরি করার লোকেরও তো অভাব নেই। তাই অন্তর্বাসগুলির নিরাপত্তার জন্য আবার অনেক টাকা দিয়ে নিরাপত্তারক্ষীর ব্যবস্থাও করল লঁজারি সংস্থা ভিক্টোরিয়া’স সিক্রেট। ১৫ কোটি টাকার সেই অন্তর্বাসটি হয়ত সবাই কিনতে পারবেন না বা প্রেয়সীকে উপহারও দিতে পারবেন না। কিন্তু একবার তো দেখে নেয়া যায়। চলুন ভিডিওতে দেখে নেই।

প্রথমবার মিলনের পর মেয়েরা যেসব কথা ভাবে, জানলে আপনি চমকে যাবেন

শারীরিক সম্পর্ক করার পর- শারীরিক সম্মন্ধ করার বিষয়ে ছেলেরা আর মেয়েদের মত একদম পৃথক হয়ে থাকে। ছেলেরা তাদের মনের কথা একদম ভালো ভাবে অন্য জনকে বলে দেয় কিন্তু মেয়েরা এই দিক থেকে পিছিয়ে তারা কথা বলতে পারে না।

এমনটাও নয় যে তারা কিছু ভাবে না। আর যখন তারা প্রথম বার শারীরিক সম্মন্ধ করে থাকে তারপর তাদের মাথার মধ্যে এমন জিনিস চলতে থাকে সেই সব জিনিসগুলি জানলে আপনি অবাক হয়ে যাবেন। এখন জানা যাক, কি কি ভাবে তারা? তারা অনেক কিছু চিন্তা করে সেগুলি হল- তারা প্রথম বার সহবাস করার পর আগের সব কিছু ভাবে যেগুলি তারাশুনে এসেছে। আর সব সময় পুরানো শোনা জিনিসগুলো সাথে মিল করে দেখে। আসলে সেই সব কথা ভাবে যেগুলি পর্ন ফিল্মে দেখেছে। আর সেই সব কথা ভাবে যেগুলি বন্ধুদের কাছ থেকে শুনেছে সব কিছু তারা চিন্তা করে।

আর কুমারী মেয়েরা শারীরিক সমন্ধ করার কথা কেউ জেনে গেলো কিনা এই ভয়ে ভীত থাকে। মনে আরো একটি আতঙ্ক তৈরি হয় সেটি হলো- প্রেগন্যান্ট হয়ে যাওয়ার ভয়। তারা পরে আবার প্রেগনেন্সি টেস্ট করায় লুকিয়ে লুকিয়ে। প্রথমবার শারীরিক সম্পর্ক করার পর মেয়েরা ভাবে সে ঠিক করল তো। আর তাড়াতাড়ি সেই জায়গা থেকে চলে যেতে চায়। আর সেই খান থেকে চলে যাবার জন্যে কোনো না কোন বাহানা বানিয়ে নেয়। তাঁর কারণ সে তাঁর করা কাজের উপর বিচারবিশ্লেষণ করে কাজটা ঠিক হয়েছে কীনা। তাই সে সেই জায়গা থেকে দূরে সরে যায়।

প্রথমবার শারীরিক সম্পর্ক করার পর মেয়েরা এও ভাবে যে ছেলেটা পরে তাকে ঠকাবে না তো। আর তাকে এই জিনিসটির কথা বারবার মনে করিয়ে কালো হুমকি দেবে না তো। প্রথমবার শারীরিক সম্মন্ধ করার পর যেই বিষয়টি মেয়েদের মনে কড়া নাড়ো সেটি হলো, ছেলেটা তাকে ছেড়ে চলে যাবে না তো। সারা জীবন পাশে থাকবেতো। আর ভাবে সে কোন খারাপ কাজ করে দেয়নি তো। সকলের কাছে মুখ দেখাতে পারবে তো। তাঁর বন্ধুরা তা জেনে যাবে না তো। ছেলেটা সত্যি তাকে ভালোবাসেতো, নাকি তার সাথে টাইম পাস করছে। আর পরে তাকে ছেড়ে চলে যাবে। তাদের মনে সব সময় এই সব চিন্তাগুলো ভর করে।