ভুল প্রতিবেদন দিলে তিন বছরের কারাদণ্ড

বিলে বলা হয়, উচ্চ আদালতের নির্দেশে সামরিক শাসনামলে জারিকৃত উক্ত অধ্যাদেশ অকার্যকর হয়ে গেলে আইনের আবশ্যিকতা বিবেচনায় ২০১৩ সালে জারি করা রাষ্ট্রপতির অধ্যাদেশ বলে আইনটি কার্যকর রাখা হয়। পরবর্তীতে আইনের বিধানাবলি বিবেচনা ক্রমে সময়ের চাহিদার আলোকে আইনটি প্রণীত হয়। ২০১৬ সালে আইনটির খসড়া মন্ত্রিসভা বৈঠকে নীতিগতভাবে অনুমোদন করে। ভেটিং শেষে গত সেপ্টেম্বর মাসে মন্ত্রিসভা আইনটি চূড়ান্তভাবে অনুমোদন করে।
আইনের উদ্দেশ্য ও কারণ সম্বলিত বিবৃতিতে বলা হয়, সামরিক শাসনামলে জারিকৃত অধ্যাদেশসমুহর বিষয়ে মন্ত্রিসভার সিদ্ধান্তের প্রেক্ষিতে ‘ন্যাশনাল ক্যারিকুলাম এন্ড টেক্সট-বুক বোর্ড অর্ডিন্যান্স ১৯৮৩’ সংশোধন ও রহিত করে জাতীয় শিক্ষাক্রম ও পাঠ্যপুস্তক বোর্ড আইন ২০১৮ প্রণয়ন করা হয়। আইনটিতে সরকারি অর্থ ব্যয়ের প্রশ্ন জড়িত থাকায় রাষ্ট্রপতির সুপারিশ নেওয়া হয়েছে।
- বাংলাদেশিদের জন্য ওয়ার্ক পারমিট ভিসা চালু
- বিসিবির ২৫০ কোটি টাকার গোপন চাল! কোথায় গেল এত টাকা, জানলে চমকে যাবেন
- ব্রেকিং নিউজ : ১ হাজারের বেশি বাংলাদেশি গ্রেফতার
- ব্যাপক হারে কমলো ব্রয়লার ও সোনালি মুরগির দাম
- প্রবাসীদের ভিসার জরিমানা ৫০ হাজার রিয়াল, সাথে ৬ মাসের জেলও
- সুখবর পাসপোর্ট ইস্যুতে, এবার নেওয়া হলো যে নতুন উদ্যোগ
- তবে কী ৫ লাখ ছাড়াবে স্বর্ণের দাম, যে ভবিষ্যদ্বাণী
- এক লাফে যত টাকা বোনাস বাড়ল শিক্ষক-কর্মচারীদের
- টানা ৩ দিনের ছুটি পাচ্ছেন সরকারি চাকরিজীবীরা
- অবাক বিশ্ব : ক্রিকেটে হতে চলছে নতুন এক ইতিহাস
- আজকের সকল দেশের টাকার রেট (২৬ এপ্রিল ২০২৫)
- তাপমাত্রা কমবে কবে, জানালো আবহাওয়া অফিস
- অধিনায়কত্ব নিয়ে রহস্য! বাংলাদেশের স্কোয়াড ঘোষণা
- ১ লটারিতে কপাল খুলেছে দুই প্রবাসী বাংলাদেশির
- আজকের মালয়েশিয়ান রিংগিত রেট