৬,৬,৬,৪,৪ দুর্দান্ত ব্যাটিংয়ে যত রান করলেন লিটন

আজকের ঢাকা প্রিমিয়ার লিগের ম্যাচে লিটন দাস গুলশান ক্রিকেট ক্লাবের হয়ে অগ্রণী ব্যাংক ক্রিকেট ক্লাবের বিপক্ষে ৬০ রানের একটি দুর্দান্ত ইনিংস খেলেন। তবে তার অসাধারণ ব্যাটিংয়ের পরও, গুলশান ক্রিকেট ক্লাব ম্যাচটি হারতে বাধ্য হয়। গুলশান দল ২২২ রানে অলআউট হয়ে যায়, যা একটি প্রতিযোগিতামূলক স্কোর ছিল না।
এত দিন পর রানে ফিরলেও লিটন দাসকে হাসিমুখে মাঠ ছাড়তে হয়নি, কারণ তার দল ম্যাচে জয়লাভ করতে পারেনি। তার একক পারফরম্যান্স যতই দুর্দান্ত হোক, দলের ব্যাটিং ধ্বংসের ফলে জয়ের আশা শেষ হয়ে যায়।
ম্যাচের শুরুতেই গুলশান কিছু ভালো বোলিং পারফরম্যান্স দেখায়। তারা অগ্রণী ব্যাংককে ৯ রানে ২ উইকেট হারায়। তবে পরে অগ্রণী ব্যাংকের ব্যাটসম্যান ইমরানুজ্জামান এবং অমিত হাসান মিলে ১৩৪ রানের একটি দুর্দান্ত পার্টনারশিপ গড়ে তাদের লক্ষ্যটা বড় করে তোলেন। এই জুটির দুই ব্যাটসম্যানই ফিফটি তুলে নেয়। তবে এরপর ১১ রানের মধ্যে দুজনই আউট হয়ে যান।
এরপর মার্শাল আইয়ুব এবং তাইবুর রহমান অবিচ্ছিন্ন থাকেন এবং দলের জয় নিশ্চিত করেন। মার্শাল ৪০ রান ও তাইবুর ৩৫ রান করে দলের জয়কে আরও সহজ করে দেন।
রূপগঞ্জের বিশাল জয় শাইনপুকুরের বিপক্ষে:
ঢাকা প্রিমিয়ার লিগে গতকাল রূপগঞ্জ ক্রিকেট ক্লাব একটি বিশাল জয় পায় শাইনপুকুর ক্রিকেট ক্লাবের বিপক্ষে। রূপগঞ্জ শাইনপুকুরকে ১০ উইকেটে হারিয়ে একটি দারুণ জয় পায়।
প্রাইম ব্যাংক ক্রিকেট ক্লাবের বিপক্ষে শাইনপুকুর মাত্র ৬৯ রানে অলআউট হয়ে যায়, যা ঢাকা প্রিমিয়ার লিগের ইতিহাসে অন্যতম হতাশাজনক স্কোর। শাইনপুকুরের ব্যাটসম্যানরা একে একে আউট হয়ে গিয়েছিলেন, এবং মাত্র ৪ জন ব্যাটসম্যান দুই অঙ্কে পৌঁছাতে পেরেছিলেন। সবচেয়ে বেশি রান করেছিলেন ওপেনার মঈনুল ইসলাম তন্ময়, ১৮ রান করেছিলেন তিনি।
প্রতিপক্ষের বোলাররা খুব ভালো পারফরম্যান্স দেখান। রেজাউর রহমান রাজা এবং তানভীর ইসলাম তিনটি করে উইকেট নিয়েছিলেন এবং শাইনপুকুরের ব্যাটিংয়ের বিপরীতে তাদের দুর্দান্ত বোলিং ছিল মূল কারণ।
তবে রূপগঞ্জের ওপেনিং জুটিতে তানজিদ হাসান তামিম (৩৫) ও সাইফ হাসান (৩৯) একে একে ১০ উইকেটে জয় নিশ্চিত করেন, মাত্র ২৪৩ বল বাকি রেখে। ম্যাচে সেরা পারফরম্যান্স ছিল তানভীর ইসলামের, যিনি ১৫ রানে ৩ উইকেট নিয়েছিলেন।
গাজী গ্রুপের বিশাল জয় ধানমণ্ডির বিপক্ষে:
এছাড়া, গাজী গ্রুপ ক্রিকেটার্সের কাছে ধানমণ্ডি স্পোর্টস ক্লাব ১৭৫ রানে হারল। গাজী গ্রুপ ২৯৯ রান সংগ্রহ করার পর ধানমণ্ডি স্পোর্টস ক্লাব মাত্র ১২৩ রানে অলআউট হয়ে যায়।
প্রথমে ব্যাটিং করে গাজী গ্রুপ ২৯৮ রান করে, যেখানে তাদের জন্য ওপেনার এনামুল হক বিজয় ৬৯ রান করেন এবং অধিনায়ক নুরুল ইসলাম সোহান ৫০ রান করেন। এছাড়া তিনে নেমে শামসুর রহমান শুভ ৬০ রান করেন।
তবে ধানমণ্ডি দলের বোলিংয়ের পক্ষে কোনো পারফরম্যান্স ছিল না। তারা শুরুর পর থেকে ব্যর্থ হয়ে যায় এবং নিয়মিত বিরতিতে উইকেট হারায়। গাজী গ্রুপের বোলার আব্দুল গাফফার সাকলাইন ম্যাচে সেরা পারফরম্যান্স দেখান। তিনি ৩ উইকেট নিয়ে দলকে জয় এনে দেন।
ধানমণ্ডি ১২৩ রানে অলআউট হয়ে যাওয়ার পর, গাজী গ্রুপ তাদের ১৭৫ রানের বড় জয় নিশ্চিত করে।
- ভারতের সঙ্গে উত্তেজনা : পাকিস্তানকে যে ঘোষণা দিলো চীন
- পাকিস্তানের সেনাবাহিনীর সঙ্গে তুমুল সংঘর্ষ , ৫৪ জনের মৃত্যু
- আজ হঠাৎ পাল্টে গেলো ডিমের দাম
- ভারতের জন্য নতুন দু:সংবাদ : বাংলাদেশে চালু হচ্ছে আরও ৭টি
- ব্যাপক হারে কমলো ব্রয়লার ও সোনালি মুরগির দাম
- কয়েক মিনিটের কালবৈশাখীতে লন্ডভন্ড পুরো জেলা, ক্ষয়ক্ষতির পরিমাণ বাড়ছে
- বিসিবির ২৫০ কোটি টাকার গোপন চাল! কোথায় গেল এত টাকা, জানলে চমকে যাবেন
- প্রবাসীদের ভিসার জরিমানা ৫০ হাজার রিয়াল, সাথে ৬ মাসের জেলও
- বড় সুখবর দেশি পেঁয়াজের দাম নিয়ে
- ভারতীয় বিমানবাহিনীর হাস্যকর কান্ড, নিজেরাই ধংস করলো নিজের এলাকা
- মেয়েদের ইচ্ছা সপ্তাহের কোন দিনে সবচেয়ে তীব্র হয়, জেনে নিন চমকপ্রদ তথ্য
- এবার বিদেশ থেকে বাংলাদেশে ফেরার সময় সর্বোচ্চ যতটি স্মার্টফোন আনতে পারবেন প্রবাসীরা
- তবে কী ৫ লাখ ছাড়াবে স্বর্ণের দাম, যে ভবিষ্যদ্বাণী
- পাসপোর্ট ইস্যুতে আসছে বড় পরিবর্তন, মিলবে সুখবর
- ভারতের ঘুম হারাম করে ছাড়লো ড. ইউনূস