রাজধানীতে সড়ক অবরোধ

সরকারি তিতুমীর কলেজকে বিশ্ববিদ্যালয়ে রূপান্তরের দাবিতে শিক্ষার্থীরা ঢাকার গুলশান-মহাখালী সড়কে বাঁশ ফেলে অবরোধ কর্মসূচি শুরু করেছেন। শুক্রবার (২ ফেব্রুয়ারি) সকাল ১১টা থেকে এ কর্মসূচি শুরু হয় এবং দুপুর ১২টার দিকে সড়কের দুই পাশে বাঁশ ফেলে যান চলাচল বন্ধ করে দেওয়া হয়। এতে গুলশান ও মহাখালী এলাকায় তীব্র যানজট সৃষ্টি হয় এবং যাত্রীরা বিপাকে পড়েন।
শিক্ষার্থীরা জানায়, তারা ইজতেমার মুসল্লিদের দুর্ভোগের কথা বিবেচনা করে প্রথমে মহাসড়ক ও রেলপথ অবরোধ কর্মসূচি শিথিল করলেও, পরে গুলশান-মহাখালী সড়ক অবরোধে কঠোর অবস্থান নেন। তারা ঘোষণা করেছেন, দ্রুত তাদের দাবির প্রতি সাড়া না দেওয়া হলে আরও কঠোর আন্দোলনের দিকে যেতে হবে এবং পুরো ঢাকা উত্তর সিটিকে অচল করে দেওয়ার হুঁশিয়ারি দেন।
এর আগে ২৮ জানুয়ারি থেকে শিক্ষার্থীরা ৭ দফা দাবিতে অনশন শুরু করেন, যা পরবর্তীতে গণঅনশন এবং সড়ক অবরোধে রূপ নেয়। ৩০ জানুয়ারি রাতে ‘বারাসাত ব্যারিকেড টু নর্থ সিটি’ কর্মসূচির ঘোষণা দেন তারা, এবং ১ ফেব্রুয়ারি গুলশান-১ চত্বরে অবস্থান নিয়ে বিক্ষোভ করেন।
শিক্ষার্থীরা তাদের আন্দোলন অব্যাহত রাখলেও, শিক্ষা মন্ত্রণালয় এক বিবৃতিতে জানিয়েছে যে, তারা শিক্ষার্থীদের দাবির বিষয়টি গুরুত্বের সঙ্গে বিবেচনা করবে, তবে আলটিমেটাম দিয়ে আন্দোলন চালানোর যৌক্তিকতা নেই এবং জনদুর্ভোগ সৃষ্টি হয় এমন কর্মসূচি পরিহার করার আহ্বান জানানো হয়েছে।
তবে মন্ত্রণালয়ের এই বিবৃতি প্রত্যাখ্যান করে আন্দোলন চালিয়ে যাচ্ছেন শিক্ষার্থীরা, এবং তাদের কর্মসূচির ফলে জনদুর্ভোগ ক্রমেই বাড়ছে।
- ২৪ ঘণ্টার মধ্যে বহিষ্কার! হামজা চৌধুরীর মুখে চাঞ্চল্যকর তথ্য
- হিন্দু যুবকের বাড়িতে মুসলিম নারীর অবস্থান, এলাকায় ব্যাপক.,,
- আর্জেন্টিনাকে হারিয়ে দিল ব্রাজিল ফুটবল
- করোনা বাড়ায় এইচএসসি পরীক্ষা নিয়ে আছে যে বিকল্প চিন্তা
- পুরুষরা সঙ্গীর কাছে ৬টি সত্য গোপন করেন
- এক লাখ শিক্ষক নিয়োগের গণবিজ্ঞপ্তি আসছে
- প্রবাসে যেতে চান, সুখবরটি আপনার জন্য
- একসঙ্গে ৬ বিসিএস পরীক্ষার সময়সূচি ঘোষণা
- আর্জেন্টিনার ইতিহাসে সবচেয়ে দামি ট্রান্সফারে রিয়ালে মাস্তান্তুয়োনো
- দুই প্রবাসীর স্বপ্ন বাঁচাল সেনাবাহিনী