আইসিসি প্রকাশ করলো মাস সেরা ক্রিকেটারের তালিকা; সাকিব, মুশফিকেরা কত নাম্বারে
ইংল্যান্ডের তরুন ফাস্ট বোলার গাস অ্যাটকিনসনকে গত জুলাই মাসে আইসিসি ক্রিকেটার অফ দ্য মান্থ নির্বাচিত হন এবং শ্রীলঙ্কার অধিনায়ক চামারি আতাপাত্তু মহিলাদের বিভাগে সেরা নির্বাচিত হন।
অ্যাটকিনসনকে ভারতের অলরাউন্ডার ওয়াশিংটন সুন্দর এবং স্কটল্যান্ডের ফাস্ট বোলার চার্লি ক্যাসেলের চেয়ে ভালো মনে করা হয়। আতাপাত্তু পেছনে ফেলেছেন দুই ভারতীয় ওপেনার স্মৃতি মান্ধানা ও শেফালি ভার্মাকে।
গত মাসে ওয়েস্ট ইন্ডিজের বিপক্ষে টেস্ট সিরিজে অভিষেক হয়েছিল ২৬ বছর বয়সী এই ইংলিশ বোলারের। লর্ডসে ইংল্যান্ডের কিংবদন্তি জেমস অ্যান্ডারসনের শেষ টেস্ট ছিল অ্যাটকিনসনের প্রথম। এই ম্যাচে তিনি ১২ উইকেট নেন। সিরিজের পরের দুই টেস্টে আরও ১০ উইকেট নেন তিনি।
ইংল্যান্ডের ফাস্ট বোলার গাস অ্যাটকিনসনকে জুলাই মাসে আইসিসি ক্রিকেটার অফ দ্য মাস এবং শ্রীলঙ্কার অধিনায়ক চামারি আতাপাত্তু মহিলাদের বিভাগে সেরা নির্বাচিত হন।
অ্যাটকিনসনকে ভারতের অলরাউন্ডার ওয়াশিংটন সুন্দর এবং স্কটল্যান্ডের ফাস্ট বোলার চার্লি ক্যাসেলের চেয়ে ভালো মনে করা হয়। আতাপাত্তু পেছনে ফেলেছেন দুই ভারতীয় ওপেনার স্মৃতি মান্ধানা ও শেফালি ভার্মাকে।
গত মাসে ওয়েস্ট ইন্ডিজের বিপক্ষে টেস্ট সিরিজে অভিষেক হয়েছিল ২৬ বছর বয়সী অ্যাটকিনসনের। লর্ডসে ইংল্যান্ডের কিংবদন্তি জেমস অ্যান্ডারসনের শেষ টেস্ট ছিল অ্যাটকিনসনের প্রথম। এই ম্যাচে তিনি 12 উইকেট নেন। সিরিজের পরের দুই টেস্টে আরও ১০ উইকেট নেন তিনি।
ম্যান অফ দ্য ম্যান অ্যাওয়ার্ড পেয়ে অ্যাটকিনসন বলেন, 'আমি মনে করি আইসিসি ম্যান অফ দ্য ম্যান অ্যাওয়ার্ড পাওয়া সত্যিকারের অর্জন। আমার টেস্ট ক্যারিয়ারের শুরুটা ছিল অবিশ্বাস্য। আমি সত্যিই ইংল্যান্ডের হয়ে প্রথম সিরিজে এমন সাফল্য আশা করিনি।
এদিকে, মাসসেরা পুরস্কার আতাপাত্তুর জন্য নতুন কিছু নয়। এই নিয়ে তৃতীয়বারের মতো আইসিসির ম্যান অব দ্য মান্থ হয়েছেন শ্রীলঙ্কান অধিনায়ক। মহিলাদের মধ্যে শুধুমাত্র ওয়েস্ট ইন্ডিজের হেইলি ম্যাথিউস এবং অস্ট্রেলিয়ার অ্যাশলে গার্ডনার এই পুরস্কার জিতেছেন তিনবার।
আতাপাত্তু সামনে থেকে নেতৃত্ব দেন এবং ফাইনালে ভারতকে হারিয়ে শ্রীলঙ্কা প্রথমবারের মতো মহিলা এশিয়া কাপ জিতে নেয়। টুর্নামেন্টে ১৪৬.৮৫ স্ট্রাইক রেটে ৩০৪ রান করার পাশাপাশি তিনি ৩ উইকেটও নিয়েছিলেন। যার সম্মানে তিনি পেয়েছেন টুর্নামেন্টের সেরা পুরস্কার।
মাসসেরার স্বীকৃতি পেয়ে আতাপাত্তু বলেন, ‘তৃতীয়বারের মতো আইসিসির নারীদের মাসসেরা ক্রিকেটার হিসেবে আমাকে বেছে নেওয়াতে আমি খুশি ও সম্মানিত। নিজের প্রচেষ্টার এমন স্বীকৃতি পাওয়াটা হৃদয় ছুঁয়ে যাওয়ার মতো। এটি অর্জিত হয়েছে আমার সতীর্থ আর কোচদের সহায়তায়।’