জিততে হলে যখন ১২ বলে পাঁচ রান প্রয়োজন, প্রেসিডেন্ট বক্সে দেখা গেল বিসিবি সভাপতি নাজমুল হাসান পাপন কে। বাংলাদেশের হার দেখে ভীষণ মন খারাপ। বিসিবি সভাপতির প্রধান নির্বাচককে পাশে বসিয়ে বোর্ড পরিচালকদের সঙ্গে নিয়ে বাংলাদেশের এমন হার যেন মেনে নিতে পারেন নি। বাংলাদেশের সেই পুনরায় কাহিনি পাওয়ারপ্লেতে নেই তিন উইকেট৷ বিশ্বকাপ খেলতে যাওয়া একটা দলের টপ অর্ডারের ব্যর্থতা বোঝানোর জন্য এটুকুই যথেষ্ট।

আর বিশ্বকাপ না খেলতে পারা দল প্রথম উইকেট হারিয়েছে ৩৮ রানে। তাদের দুই নম্বর উইকেট তুলে নিতে বাংলাদেশকে বেশ দীর্ঘ সময় অপেক্ষা করতে হয়েছে অনেক সময় খরচ করতে হয়েছে ওভারের পর ওভার। এই সময় বেনেট আর রাজার ব্যাটিং দাপট অধিনায়ক শান্ত একের পর এক বোলার বদল করেও কোন উইকেটের দেখা পাননি। দীর্ঘ সময় ধরে এর মাঝে বেটেনের হাফ সেঞ্চুরি। দুজনের জুটিতেও ম্যাচটাও ছুটে গেছে বাংলাদেশের হাত থেকে।

বিশেষ করে বেটেন ছিলেন বিধ্বংসী রুপে মাত্র ২৬ বলে করেছিলেন হাফ সেঞ্চুরি। ৪৮ বলে ৭০ তাঁকে ফিরিয়েছেন সাইফউদ্দিন। ৭৫ রানের প্রায় ১০ ওভারেরও বেশি সময় পর বাংলাদেশ পায় ব্রেক থ্রু। আর তখন জয়ের জন্য প্রয়োজন ২৯ বলে ৪৫ রান। বিদায়ের পরেও লক্ষ্যভ্রষ্ট হননি রাজা হাফ সেঞ্চুরি ছুঁয়েছেন ৪১ বলে। আর এতেই বাংলাদেশের হার আরও নিশ্চিত হয়ে যায়।

এমন পরাজয়ের মাঠে ছিলেন বিসিবি বস নাজমুল হাসান পাপন প্রধান নির্বাচক গাজী আশরাফ হোসেন লিপু জালাল ইউনুস সহ বিসিবির প্রধান কর্মকর্তারা। তারা বাংলাদেশের এমন হারকে মেনে নিতে পারছেন না।