| ঢাকা, শনিবার, ২৭ এপ্রিল ২০২৪, ১৪ বৈশাখ ১৪৩১

শিরোনাম

ব্রাভোর একপাশে ফিজ অন্যপাশে পাথিরানা, হায়দ্রাবাদে বিপক্ষে নতুন পরিকল্পনা ; বাঘ-সিংহের জুটি নিয়ে ডে'থ বোলিংয়ের বিশেষ ক্লাস*** ব্রেকিং নিউজ ; তাপমাত্রা নিয়ন্ত্রণে বড় ঘোষণা হিট অফিসার*** জিম্বাবুয়ের বিপক্ষে ৩ চমক নিয়ে দল ঘোষণা করলো বিসিবি *** ৫২৪ রানের ম্যাচে ৪ উইকেট নিয়ে পার্পল ক্যাপের হিসাব বদলে দিলেন প্যাটেল পার্পল, হায়দ্রাবাদ ম্যাচের আগে দেখে নিন মুস্তাফিজের হিসাব নিকাশ*** আগামীকাল হায়দ্রাবাদের বিপক্ষে দুই পরিবর্তন নিয়ে একাদশ ঘোষণা করল চেন্নাই কোচ, দেখে নিন ম্যাচ সময়*** ব্রেকিং নিউজ ; দলে ফিরলেন তামিম, টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপের জন্য শক্তিশালী দল ঘোষণা*** হায়দ্রাবাদ ম্যাচের আগে মুস্তাফিজের ভান্ডারে নতুন বোলিং অস্ত্র যোগ করলেন ব্রাভো***

শুক্রবার এলে দ্বিগুণ দাম বেড়ে যায় মাছ-সবজির বাজারে

জাতীয় ডেস্ক . স্পোর্টস আওয়ার ২৪
২০২৪ মার্চ ২৯ ১২:২৬:১৯
শুক্রবার এলে দ্বিগুণ দাম বেড়ে যায় মাছ-সবজির বাজারে

রোজার মাসকে কেন্দ্র করে মাছ, মাংস ও শাক-সবজিসহ প্রতিটি পণ্যের বাজার মূল্য বৃদ্ধি পায়। এর সঙ্গে যোগ হয়েছে সপ্তাহান্তে অতিরিক্ত গরম। ক্রেতাদের মতে, ব্যবসায়ী থেকে শুরু করে বেশিরভাগ মানুষই শুক্রবার বাজার করেন। এই চাহিদাকে ঘিরেই ব্যবসায়ীরা প্রতিটি পণ্যের দাম কেজিতে প্রায় ১০ টাকা থেকে ২০ টাকা বাড়িয়ে দিচ্ছেন।

এদিকে বিক্রেতারাও অকপটে স্বীকার করেছেন সপ্তাহ ব্যবধানে এমন দামের বিষয়ে।

শুক্রবার (২৯ মার্চ) সকালে রাজধানীর রামপুরা এলাকার বড় বাজার ঘুরে দেখা গেছে, শিম বিক্রি হচ্ছে ৫০ থেকে ৬০ টাকায়, যা গত বৃহস্পতিবার ছিল ৩০ থেকে ৪০ টাকায়। টমেটো বিক্রি হচ্ছে ৪০ থেকে ৫০ টাকা কেজি, অন্য দিন পাওয়া যাচ্ছে ৩০ টাকায়। ছাল কেজি প্রতি ৬০ টাকায় বিক্রি হচ্ছে, যা গতকালের বাজারেও ৪০ থেকে ৫০ টাকা কেজি ছিল। যেখানে শসা প্রতিদিন ৪০ থেকে ৫০ টাকায় বিক্রি হয়, সেখানে আজ বাজারে বিক্রি হচ্ছে ৬০ থেকে ৭০ টাকায়।

বাজারে প্রতি পিস ফুলকপি বিক্রি হচ্ছে ৫০ টাকায়। আলু, সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ পণ্য, আকারের উপর নির্ভর করে প্রতি কেজি ৫০ থেকে ৭০ টাকায় বিক্রি হয়, এবং পেঁপে সবচেয়ে সস্তা ৪০০ টাকা। তাছাড়া পরপ ৮০ থেকে ১০০ টাকা, কলিজ ৪০ টাকা, কুমড়া ৫০ থেকে ৮০ টাকা এবং শসা প্রতি কেজি ৭০ টাকায় বিক্রি হচ্ছে।

মাছের বাজার ঘুরে দেখা গেছে, অন্যান্য পণ্যের পাশাপাশি মাছের বাজারেও কিছুটা উত্তাপ দেখা গেছে। বড় চিংড়ি মাছ বিক্রি হচ্ছে কেজিপ্রতি ৬৫০ থেকে ৭০০ টাকা, বোয়াল ৬০০ টাকা, শিং মাছ ৪৫০ থেকে ৫০০ টাকা, রুই মাছ ৩৫০ টাকা, কাতল মাছ বিক্রি হচ্ছে ৩০০ টাকা কেজি। বড় সাইজের আইড় মাছ বিক্রি হচ্ছে ১১০০ টাকা কেজি, মলা মাছ বিক্রি হচ্ছে কেজি প্রতি ৪০০ টাকা, পাবদা মাছ ৩৫০ থেকে ৪০০ টাকা, চিতল মাছ ৫০০ থেকে ৫৫০ টাকা।

এছাড়াও তেলাপিয়া মাছ প্রতি কেজি বিক্রি হচ্ছে ২০০ থেকে ২২০ টাকা, পাঙাশ প্রতি কেজি ২০০ থেকে ২২০ টাকা, চাষের কই প্রতি কেজি ২৪০ থেকে ২৮০ টাকা, শোল ছোট সাইজের প্রতি কেজি ৫০০ টাকা, আর মাঝারি সাইজের ৮০০ টাকা কেজিতে বিক্রি হচ্ছে। সরপুঁটি মাছ প্রতি কেজি বিক্রি হচ্ছে ১৮০ থেকে ২০০ টাকা কেজি।

বাজার করতে আসা মওদুদ আহমেদ নামে এক শিক্ষার্থী বলেন, বন্ধুরা মিলে একসঙ্গে থাকি, শুক্রবারেই সব বাজার করে ফেলার চেষ্টা করি। কিন্তু এখন দেখি যে অন্যান্য দিনের তুলনায় এই দিন বাজার থাকে বেশি চড়া। প্রতিটি জিনিসের দাম ১০ থেকে ২০ টাকা পর্যন্ত বেড়ে যায়। অন্যান্য দিনে কম থাকবে, আজকের দিনে বেড়ে যাবে, এটা কেমন কথা? এই দিন কী বাজারে সবজি কম থাকে?

তিনি বলেন, বাজার সব ধরনের সবজিতে ভরপুর। কোনো সংকট নেই। তারপরও ব্যবসায়ীরা একজোট হয়ে দাম বাড়িয়ে দেয়। একদিকে রোজার মাসকে কেন্দ্র করে সবকিছুর দাম বেশি, অন্যদিকে সাপ্তাহিক ছুটির দিনে দাম বেশি। আমরা আসলে যাবো কোথায়? এভাবে একটা দেশ চলতে পারে?

মাসুদুর রহমান একজন গার্মেন্টস কর্মী বলেন, ইদানীং বাজারে এলে মাছ কিনতে পারি না বাড়তি দামের কারণে। বাজারে সবচেয়ে কম দামের মাছও এখন বিক্রি হচ্ছে বেশি দামে। দরদাম করে সবশেষে তেলাপিয়া মাছ কিনলাম তাও ২২০ টাকা কেজি দরে। আমাদের মতো নিম্নআয়ের মানুষরা কোনো মাছই এখন সেভাবে কিনতে পারছি না।

এদিকে মাছের দাম প্রসঙ্গে মধ্যবাড্ডা মাছ বাজারের মাছ বিক্রেতা খলিল মিয়া বলেন, এই সপ্তাহের তুলনামূলক মাছের দাম অনেকটাই বেশি। কারণ আমরা বলতে পারব না, আড়তদাররাই ভালো বলতে পারবে। এই সপ্তাহ পুরোটাই মাছের দাম বেশি গেছে। এই সময়ে সাধারণত মাছের দাম কম থাকার কথা, কিন্তু উল্টো দাম অন্যান্য সময়ের তুলনায় বেশি।

তিনি বলেন, আমরা কম দামে কিনতে পারি না, বেচব কীভাবে? পাবদা মাছটা কিনাই হলো ৩৮০ টাকা করে, বিক্রি করতে হচ্ছে ৪০০ টাকা করে। খরচ বাদ দিলে তেমন লাভ থাকে না। আমাদেরও তো বিক্রি করতে হবে, ঢাকায় থাকি, স্ত্রী সন্তান আছে, বাসা ভাড়া দিতে হয়, বাকি সব তো কিনেই খেতে হয়। আমরাও যে খুব বেশি ভালো আছি এরকমটা না।

সবজি বিক্রেতা সায়েদুল ইসলাম বলেন, কিছু জিনিসের দাম শুক্রবার এলে এমনিতেই বেড়ে যায়। যেমন, শসা অন্যান্য দিনে ৫০-৬০ টাকা বিক্রি করি, কিন্তু শুক্রবারে ৭০-৮০ টাকা বিক্রি করি। শিমের দামটা একটু বেড়েছে, কারণ কিনেই এনেছি বেশি দামে। বাকি সবজির দাম মোটামুটি ঠিকই থাকে।

এ বিভাগের অন্যান্য সংবাদ

ক্রিকেট

জিম্বাবুয়ের বিপক্ষে ৩ চমক নিয়ে দল ঘোষণা করলো বিসিবি

জিম্বাবুয়ের বিপক্ষে ৩ চমক নিয়ে দল ঘোষণা করলো বিসিবি

৩ তারিখ থেকে শুরু হচ্ছে জিম্বাবুয়ের বিপক্ষে টি-টোয়েন্টি সিরিজ। বলতে গেলে কিছু খেলোয়াড়দের সেরা সুযোগ ...

৫২৪ রানের ম্যাচে ৪ উইকেট নিয়ে পার্পল ক্যাপের হিসাব বদলে দিলেন প্যাটেল পার্পল, হায়দ্রাবাদ ম্যাচের আগে দেখে নিন মুস্তাফিজের হিসাব নিকাশ

৫২৪ রানের ম্যাচে ৪ উইকেট নিয়ে পার্পল ক্যাপের হিসাব বদলে দিলেন প্যাটেল পার্পল, হায়দ্রাবাদ ম্যাচের আগে দেখে নিন মুস্তাফিজের হিসাব নিকাশ

গতকাল রাতে আইপিএলের ইতিহাসে সর্বোচ্চ রানের টার্গেটে জয় পেয়েছে পাঞ্জাব। প্রথম ব্যাট করে কলকাতা ২০ ...

ফুটবল

অবশেষে নিজের অবসরের সময় জানিয়ে দিলেন মেসি

অবশেষে নিজের অবসরের সময় জানিয়ে দিলেন মেসি

লিওনেল মেসি সর্বকালের সেরা ফুটবলার। তার বয়স এখন প্রায় ৩৭ বছর। অনেকেই তার অবসরের কথা ...

ব্রেকিং নিউজ ; বাংলাদেশে আসছেন মেসি

ব্রেকিং নিউজ ; বাংলাদেশে আসছেন মেসি

লিওনেল মেসি সর্বকালের সেরা ফুটবলারদের একজন। বিশ্বকাপজয়ী ফুটবলারের বাংলাদেশে আগমনের সম্ভাবনা দেখছেন বাংলাদেশের যুব ও ...



রে