| ঢাকা, রবিবার, ১৭ আগস্ট ২০২৫, ২ ভাদ্র ১৪৩২

চরম দু:সংবাদ : ক্রিকেট বিশ্বকে শোকের সাগরে ভাসিয়ে হার্ট এ্যাটাকে মারা গেলেন অস্ট্রেলিয়ার কিংবদন্তি ক্রিকেটার

ক্রিকেট ডেস্ক . স্পোর্টসআওয়ার২৪
২০২২ মার্চ ০৪ ০৯:৪৯:২৭
চরম দু:সংবাদ : ক্রিকেট বিশ্বকে শোকের সাগরে ভাসিয়ে হার্ট এ্যাটাকে মারা গেলেন অস্ট্রেলিয়ার কিংবদন্তি ক্রিকেটার

সেই ধাক্কায় প্রায় এক সপ্তাহ পর অ্যাডিলেইডের একটি হাসপাতালে শেষ নিঃশ্বাস ত্যাগ করেছেন অস্ট্রেলিয়ার ক্রিকেটের অন্যতম প্রভাবশালী এই ব্যক্তিত্ব। তার মৃত্যুতে শোকের ছায়া নেমে এসেছে অস্ট্রেলিয়ার ক্রিকেটাঙ্গনে। সাবেক-বর্তমান ক্রিকেটাররা সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে জানাচ্ছেন শোকবার্তা।

অস্ট্রেলিয়ার হয়ে ১৯৭০ থেকে ১৯৮৪ পর্যন্ত দাপটের সঙ্গেই খেলেছেন রড মার্শ। এ সময়ের মধ্যে ৯৬টি টেস্ট ও ৯২টি ওয়ানডে খেলেছেন তিনি। তৎকালীন সময়ে স্কোরকার্ডে একটি বাক্য ছিল খুব পরিচিত; ক্যাচ মার্শ বল লিলি। অর্থাৎ ডেনিস লিলির বলে ক্যাচ ধরেছেন রড মার্শ।

টেস্ট ক্রিকেটে লিলির বলে ৯৫টি ক্যাচ ধরেছেন মার্শ। যা এখনও কোনো নির্দিষ্ট বোলার-ফিল্ডার জুটির রেকর্ড। অবসরের সময় টেস্ট ক্রিকেটে মার্শের ডিসমিসাল সংখ্যা ছিল ৩৫৫টি। যা ছিল তৎকালীন বিশ্ব রেকর্ড। প্রায় ৩৮ বছর পর এখনও অস্ট্রেলিয়ার তৃতীয় সর্বোচ্চ ডিসমিসালের অধিকারী তিনি।

শুধু উইকেটকিপিং নয়, ব্যাট হাতেও তার রয়েছে একটি বিশেষ অর্জন। ১৯৭৭ সালে ইংল্যান্ডের বিপক্ষে ক্যারিয়ারের প্রথম টেস্ট সেঞ্চুরি হাঁকান মার্শ। যা ছিল অস্ট্রেলিয়ার টেস্ট ইতিহাসে কোনো উইকেটরক্ষক ব্যাটারের প্রথম সেঞ্চুরি। এছাড়া অ্যাশেজে তিনিই প্রথম নেন ১০০ ডিসমিসাল।

সবমিলিয়ে খেলোয়াড়ি জীবনে ৯৬ টেস্টে ৩৫৫ ডিসমিসালের পাশাপাশি ৩ সেঞ্চুরি ও ১৬ ফিফটিতে করেছেন ৩৬৩৩ রান। এছাড়া ওয়ানডে ফরম্যাটে ৯২ ম্যাচে ৪ ফিফটিতে ১২২৫ রান। প্রথম শ্রেণির ক্রিকেটে ১২ সেঞ্চুরিতে ১১ হাজারের বেশি রান রয়েছে তার। যেখানে ডিসমিসাল সংখ্যা ৮৬৯টি।

অবসরের পর অস্ট্রেলিয়ান টেলিভিশনে কিছুদিন ধারাভাষ্য দিয়েছেন রড মার্শ। এরপর অস্ট্রেলিয়ান ন্য্যাশনাল অ্যাকাডেমিতে কোচের দায়িত্বও পালন করেছেন তিনি। পরে একই দায়িত্ব পালন করেন ইংল্যান্ড ক্রিকেট বোর্ডের হয়েও। ২০১৪ থেকে ২০১৬ পর্যন্ত অস্ট্রেলিয়া দলের প্রধান নির্বাচক ছিলেন তিনি।

ক্রিকেট ক্যারিয়ারে অনন্য অবদানের জন্য ১৯৮২ সালে মেম্বার অব দ্য অর্ডার অব দ্য ব্রিটিশ এম্পায়ার (এমবিই) লাভ করেন রড মার্শ। ১৯৮৫ সালে স্পোর্ট অস্ট্রেলিয়া হল অব ফেম এবং ২০০৫ সালে ক্রিকেট হল অব ফেমেও অন্তর্ভুক্ত হন ৭৪ বছর বয়সে পরপারে পাড়ি জমানো এ উইকেটরক্ষক ব্যাটার।

স্ত্রী রস মার্শ এবং তিন সন্তান ড্যান মার্শ, পল মার্শ ও জেমি মার্শকে রেখে গেছেন রড মার্শ। এদের মধ্যে ড্যান মার্শের অধিনায়কত্বে নিজেদের প্রথম শেফিল্ড শিল্ড জিতেছিল তাসমানিয়া। আর অস্ট্রেলিয়ার ক্রিকেটার্স অ্যাসোসিয়েশনের সাবেক প্রধান নির্বাহী ছিলেন পল মার্শ।

ক্রিকেট

বল হাতে ব্যর্থ, ব্যাটিংয়ে যত রান করলেন সাকিব

বল হাতে ব্যর্থ, ব্যাটিংয়ে যত রান করলেন সাকিব

নিজস্ব প্রতিবেদক: ক্যারিবিয়ান প্রিমিয়ার লিগে (সিপিএল) এখনো নিজেকে খুঁজে পাচ্ছেন না বাংলাদেশের তারকা অলরাউন্ডার সাকিব ...

পাকিস্তানের স্কোয়াড ঘোষণা: বাবর-রিজওয়ানদের ছাড়াই এশিয়া কাপে খেলবে পাকিস্থান

পাকিস্তানের স্কোয়াড ঘোষণা: বাবর-রিজওয়ানদের ছাড়াই এশিয়া কাপে খেলবে পাকিস্থান

নিজস্ব প্রতিবেদক: যা নিয়ে এতদিন ধরে গুঞ্জন চলছিল, সেটিই সত্যি হলো শেষ পর্যন্ত। বাবর আজম ...

ফুটবল

মেসির দুর্দান্ত ম্যাজিকের পর শেষ হলো ইন্টার মায়ামির ম্যাচ

মেসির দুর্দান্ত ম্যাজিকের পর শেষ হলো ইন্টার মায়ামির ম্যাচ

নিজস্ব প্রতিবেদক : দুই সপ্তাহের ইনজুরি বিরতির পর মাঠে ফেরার সঙ্গে সঙ্গে লিওনেল মেসি আবারো ...

ব্রাজিল তারকার জোড়া গোলে শেষ হলো আজকের ফুটবল ম্যাচ

ব্রাজিল তারকার জোড়া গোলে শেষ হলো আজকের ফুটবল ম্যাচ

নিজস্ব প্রতিবেদক: নতুন মৌসুমের প্রথম ম্যাচেই দুর্দান্ত সূচনা করেছে ইংলিশ প্রিমিয়ার লিগের ক্লাব টটেনহ্যাম হটস্পার। ...

Scroll to top

রে
Close button