চার ছক্কার ব্যাটিং ঝড়ে একাই ১১৬ রান করলেন যুব টাইগার,সর্বশেষ স্কোর

জাতীয় ক্রিকেট লিগের তৃতীয় রাউন্ডে বরিশাল বিভাগের ব্যাটিং লাইনআপ ধসে পড়লেও ইফতেখার হোসেন ইফতির অনবদ্য সেঞ্চুরির মাধ্যমে কিছুটা প্রতিরোধ গড়ে তোলা সম্ভব হয়। তার ১১৬ রানের লড়াকু ইনিংস বরিশালকে কিছুটা হলেও সম্মানজনক অবস্থানে নিয়ে আসে। তবে সতীর্থদের ব্যর্থতার কারণে বরিশালের ইনিংসটি থেমে যায় মাত্র ২০৫ রানে। রাজশাহী বিভাগের বোলার ওয়ালিদ ৫১ রানে ৪ উইকেট নিয়ে দুর্দান্ত পারফরম্যান্স করেন এবং বরিশালের ব্যাটিং অর্ডারকে চাপে রাখেন।
কক্সবাজারের শেখ কামাল আন্তর্জাতিক ক্রিকেট স্টেডিয়ামে বৃষ্টির কারণে প্রথম দিন টস হতে না পারলেও দ্বিতীয় দিনে খেলা শুরু হয়। টস জিতে ব্যাটিংয়ে নেমে বরিশাল শুরুতেই বিপদে পড়ে। ইনিংসের ষষ্ঠ ওভারে, ওয়ালিদের বল শর্ট ফাইন লেগে ঠেলে দিয়ে সিঙ্গেল নিতে গিয়ে রান আউটে কাটা পড়েন মজিদ। তার এই আউট বরিশালের বিপর্যয়কে ত্বরান্বিত করে।
ইফতেখার হোসেনের এই ইনিংস বরিশালের জন্য আশার আলো হয়ে ছিল, তবে দলের বাকি ব্যাটারদের ব্যর্থতায় তাদের প্রথম ইনিংসটি বড় সংগ্রহে রূপ নেয়নি।
আউট হয়ে ফেরার সময় ব্যাট ছুঁড়ে মেরে ক্ষোভ প্রকাশ করে অভিজ্ঞ এই ব্যাটার। ১৫ বল খেললেও এদিন রানের খাতা খুলতে পারেননি মজিদ। তিনে নেমে দ্রুতই ফিরে গেছেন আদিল বিন সিদ্দিকী। সাব্বির হোসেনের স্টাম্প বরাবর ডেলিভারিতে ডিফেন্স করতে গিয়ে এজ হয়ে দ্বিতীয় স্লিপে থাকা হাবিবুর রহমান সোহানের হাতে ক্যাচ দিয়েছেন ২ রান করা তরুণ এই ব্যাটার। ফজলে রাব্বিও ২ রানের বেশি করতে পারেননি। অভিজ্ঞ ব্যাটারকে ফিরিয়েছেন ওয়ালিদ।
ডানহাতি পেসারের নিচু হওয়া ডেলিভারিতে লেগ বিফোর উইকেটের ফাঁদে পড়েছেন তিনি। মাত্র ১৬ রানে ৩ উইকেট হারিয়ে বিপাকে পড়ে বরিশাল। সেখান থেকে টেনে তোলার চেষ্টা করেন সালমান হোসেন ইমন ও ইফতেখার। তারা দুজনে মিলে ৬৩ রানের জুটি গড়েন। সালমানের বিদায় ভাঙে তাদের এই জুটি। মোহর শেখের লেগ স্টাম্পের বলে ফ্লিক করতে চেয়েছিলেন সালমান। তবে টপ এজ হয়ে গালিতে থাকা মিজানুর রহমানের হাতে ক্যাচ দিয়েছেন। ডানহাতি ব্যাটারকে ফিরতে হয় ৫৩ বলে ৩০ রানের ইনিংস খেলে।
একটু পর ১১০ বলে হাফ সেঞ্চুরি তুলে নেন ইফতেখার। বরিশালের রান একশ হয়েছে ৩৭.১ ওভারে। চা বিরতিতে যাওয়ার আগে তাসামুল ও মইনের উইকেটও হারায় তারা। চা বিরতি থেকে ফেরার পর ৩৩ রান করা মইনুলকে আউট করেছেন সানজামুল ইসলাম। শেষ দিকে উইকেটে পড়ে ছিলেন কামরুল ইসলাম রাব্বি, তানভীর ইসলাম ও রুয়েল মিয়া। যার ফলে ১৯৫ বলে সেঞ্চুরি তুলে নেন ইফতেখার। শেষ ব্যাটার হিসেবে তিনি আউট হয়েছেন ১১৬ রানে। বরিশালকে গুটিয়ে দিয়ে ব্যাটিংয়ে নামলেও আলোকস্বল্পতার কারণে ১ বলের বেশি খেলতে পারেনি রাজশাহী।
সংক্ষিপ্ত স্কোর:
বরিশাল বিভাগ (প্রথম ইনিংস)- ২০৫/১০ (৭২.৪ ওভার) (ইফতেখার ১১৬, সালমান ৩০,মইনুল ৩৩; ওয়ালিদ ৪/৫১)
- ভারতের ৯৩ বছরের টেস্ট ইতিহাসে প্রথম ইতিহাস গড়লেন শুভমান গিল
- প্রবাসীদের জন্য বড় সুখবর, বুধবার থেকেই কার্যকর
- এসএসসির ফল প্রকাশের সম্ভাব্য তারিখ জানা গেল
- পুলিশের হাতে আটক বাংলাদেশ ক্রিকেট দলের সাবেক অধিনায়ক
- আজ বাংলাদেশে ১৮,২১ ও ২২ ক্যারেট সোনা ও রুপার মূল্য তালিকা
- কফি খাচ্ছিলাম, চিল করছিলাম—মুহূর্তেই দেখি পাঁচ উইকেট নেই : তাসকিন
- এবার ঘরে বসেই মাত্র কয়েক মিনিটে জাতীয় পরিচয়পত্র ডাউনলোড করুন
- পটিয়া থানায় আসলে কী ঘটেছিল জানালেন ওসি
- ব্রেকিং নিউজ: গাড়ি দুর্ঘটনায় আরেক তারকার মৃত্যু
- টানা ৩ দিনের ছুটি
- বাড়লো আজকের মালয়েশিয়ান রিংগিত রেট (৩ জুলাই ২০২৫)
- বাংলাদেশের ৪ দুর্ভাগা ক্রিকেটারের নাম বললেন সাকিব আল হাসান
- ভিসা নিয়ে সুখবর দিল আমেরিকা
- ‘মেগাস্টার’ শব্দে আপত্তি, শাকিব ভক্তদের উদ্দেশে যা বললেন জাহিদ হাসান
- তার ছাড়াই চলবে কারেন্ট : তারবিহীন বিদ্যুতের যুগে প্রবেশ করতে যাচ্ছে বিশ্ব