সৌদি আরবের প্রবাসী শ্রমিকদের জন্য নতুন বিমা, পাওয়া যাবে বকেয়া বেতনসহ

সৌদি আরব প্রবাসী শ্রমিকদের আর্থিক সুরক্ষার জন্য নতুন বিমা পলিসি চালু করেছে, যা বেসরকারি কোম্পানিগুলোর আর্থিক জটিলতায় শ্রমিকদের বকেয়া বেতন ও অন্যান্য সুবিধা পরিশোধ নিশ্চিত করবে। সৌদি গ্যাজেটের প্রতিবেদন অনুযায়ী, এই বিমা পলিসির আওতায় প্রবাসী কর্মীরা তাদের বকেয়া বেতন এবং ফিরতি ফ্লাইটের টিকিটের ব্যবস্থা পাবেন, যদি তাদের নিয়োগকর্তা বেতন পরিশোধে অক্ষম হয়।
সৌদি আরবের মানবসম্পদ ও সামাজিক উন্নয়ন মন্ত্রণালয় এবং বিমা কর্তৃপক্ষের যৌথ উদ্যোগে চালু হওয়া এই পলিসির উদ্দেশ্য হলো প্রবাসী কর্মীদের অধিকার সুরক্ষিত করা এবং কোনো অর্থনৈতিক সমস্যার কারণে কোম্পানির দায়িত্ব পালনে অক্ষমতার ক্ষেত্রে শ্রমিকদের আর্থিক অধিকার নিশ্চিত করা।
গত ৬ অক্টোবর থেকে বিমা পলিসির আওতাভুক্ত প্রবাসী কর্মীদের জন্য এই বিমা সুবিধা চালু হয়েছে বলে একটি বিবৃতিতে জানিয়েছে মন্ত্রণালয়।
তাতে বলা হয়, সৌদি বিমা কোম্পানিগুলো এই বিমা পরিচালনা করবে। এর আওতায় নিয়োগকর্তারা বেতনের বাধ্যবাধকতা পূরণ করতে ব্যর্থ হলে বিমা কোম্পানি প্রবাসী শ্রমিকদের বকেয়া পরিশোধ করবে। তবে বিমা পলিসিতে বর্ণিত শর্তাবলি এবং প্রাসঙ্গিক বিধান ও পদ্ধতি মেনে এ সুবিধা দেওয়া হবে।
মন্ত্রণালয় বলেছে, এই বিমা সুবিধার আওতায় দেশে ফিরতে ইচ্ছুক প্রবাসী কর্মীদের জন্য ফিরতি ফ্লাইটের টিকিট দেওয়া হবে।
সৌদি আরবে বাংলাদেশি কর্মী বাড়ছে, আয় কমছেসৌদি আরবে বাংলাদেশি কর্মী বাড়ছে, আয় কমছেজনশক্তি, কর্মসংস্থান ও প্রশিক্ষণ ব্যুরোর (বিএমইটি) তথ্য অনুসারে, ২০২২ সালে সৌদি আরবে বাংলাদেশি প্রবাসী কর্মী গেছে ৬ লাখের বেশি। মধ্যপ্রাচ্যের তেলসমৃদ্ধ দেশটিতে গত তিন বছরে শ্রমিক যাওয়ার সংখ্যা প্রায় চার গুণ বেড়েছে। তবে সেই তুলনায় রেমিট্যান্স আয় বাড়ছে না।
২০২০-২১ অর্থবছরে সৌদি আরব থেকে রেমিট্যান্স এসেছে ৫ দশমিক ৭ বিলিয়ন ডলার। ২০২২-২৩ সালে তা ৩ দশমিক ৭ বিলিয়ন ডলারে নেমে এসেছে।
সাম্প্রতিক বছরগুলোয় হুন্ডির ব্যবহার বেড়ে যাওয়ার পাশাপাশি প্রত্যাশা অনুযায়ী চাকরি না পাওয়া, প্রতারণার শিকার হওয়াকে কারণ হিসেবে ধরা হয়।
সৌদি আরবে বর্তমানে প্রায় ৩০ লাখ বাংলাদেশি আছেন। গত কয়েক বছরের মধ্যে যাঁরা গেছেন, তাঁরা মূলত নির্মাণশ্রমিক, প্ল্যান্টেশন, কৃষি, সার্ভিস বা উৎপাদন খাতে কাজ করেন ৷ তাঁদের অধিকাংশই অদক্ষ শ্রমিক। এ কারণে মজুরির দিক থেকেও তাঁরা বেশ পিছিয়ে।
আন্তর্জাতিক অভিবাসন সংস্থার (আইওএম) ২০১৯ সালের তথ্যমতে, একজন বাংলাদেশি কর্মী প্রতি মাসে যেখানে গড়ে ২০৩ ডলার দেশে পাঠাতে পারেন, সেখানে একজন ফিলিপিনো পাঠান ৫৪৬ ডলার।
- বিসিবির বড় চমক, এশিয়া কাপে বাংলাদেশের ১৫ সদস্যের স্কোয়াড ঘোষণা
- সকলেই সাবধান : শেখ হাসিনাকে নিয়ে নতুন ঘোষণা দিলো সরকার
- ‘ক্ষমতা ছাড়ার সিদ্ধান্ত নিয়েছি’—ড. ইউনূস ঘোষণা
- শেষ হলো ভারত বনাম বাংলাদেশের মধ্যকার হাইভোল্টেজ ম্যাচ, জানুন ফলাফল
- সুখবর না দুশ্চিন্তা? হঠাৎ বদলে গেল স্মার্টফোনের ডায়াল প্যাড, জেনে নিন করণীয়
- এশিয়া কাপ ২০২৫: বাংলাদেশের সম্ভাব্য ১৫ সদস্যের দলে রয়েছে চমক
- ভারত বনাম বাংলাদেশ লাইভ: শেষ হলো প্রথমার্ধের খেলা,জেনেনিন সর্বশেষ ফলাফল
- গোলাম মাওলা রনির মুখোশ খুললেন ফারজানা
- বাংলাদেশের ভবিষ্যৎ লেখা হচ্ছে দিল্লিতে? রাজনৈতিক অঙ্গনে ঝড় তুলেছে নতুন খবর
- সুখবর! ভিসা ছাড়াই এবার যে দুই দেশে যেতে পারবেন বাংলাদেশিরা
- এই হলো টাইগার ক্রিকেটারদের অবস্থা, অস্ট্রেলিয়ার অ্যাকাডেমি দলগুলোর কাছে হেরেই বিদায়
- পিনাকী দাদা প্রমাণ করলেন ‘কাটা দিয়ে কাটা তুলতে হয়’: রাশেদ খান
- লন্ডন থেকে রাজনৈতিক আশীর্বাদ নিয়ে বিসিবি নির্বাচনে তামিম
- টিভিতে আজকের খেলা (২২ আগস্ট ২০২৫)
- বেড়েছে সিঙ্গাপুর ডলারের রেট, আজ ২২/৮/২০২৫ তারিখ