অস্ট্রেলিয়ার বিপক্ষে চরম লড়াই করলো ওমান

শক্তিশালী অস্ট্রেলিয়ার কাছে হেরে যাওয়ার আগে কঠিন লড়াই করেছিল ওমান। ব্যাট হাতে তাণ্ডব চালানোর পর বল হাতেও দুর্দান্ত ছিলেন মার্কাস স্টোইনিস। যে কারণে ম্যান অব দ্য ম্যাচের পুরস্কারটি তার হাতে। এদিকে এই হারের ফলে টেবিলের তলানিতে পড়ে যায় ওমান। বৃহস্পতিবার (৬ জুন) বার্বাডোসের ব্রিজটাউনে বাংলাদেশ সময় সকাল সাড়ে ৬ টায় ম্যাচটি শুরু হয়।
অজিদের বিপক্ষে মাঠে নামার আগে ওমান অধিনায়ক বলেছিলেন যে তারা অস্ট্রেলিয়ার বিপক্ষে ভ আল ক্রিকেট খেলতে চায়। তার কথা ২২ মাঠে প্রতিফলিত হয়েছিল। ওমান অজিদের বিরুদ্ধে ক্রিকেটের সাহসী খেলা খেলেছিল কিন্তু শেষ পর্যন্ত মিচেল মার্শের দলের কাছে হেরে যায় তারা। অজিদের দেয়া ১৬৫ রানের লক্ষ্যে ব্যাট করতে নেমে নির্ধারিত ২০ ওভারে ৯ উইকেট হারিয়ে ১২৫ রান করে ওমান, ফলে অস্ট্রেলিয়া ম্যাচটি জিতে নেয় ৩৯ রানে।
অজিদের লক্ষ্য তাড়া করতে নেমে শুরু থেকেই উইকেট হারায় ওমান। প্রথম ৬ ওভারে স্কোরবোর্ডে ৩০রান যোগ করার আগে, তিন টপ অর্ডার ব্যাটসম্যান ড্রেসিংরুমে ফিরে যান। দুই ওপেনিংয়ের পর অধিনায়ক আউট হয়ে যায়।
শুরুতে তিন উইকেট হারানো ওমান এরপর নিয়মিত বিরতীতে উইকেট হারিয়েছে। তবে দলীয় ৫৭ রানে ৬ উইকেট হারালেও অজিদের বিপক্ষে পুরো ২০ ওভারই ব্যাট করে ওমান। ২ চার আর ২ ছয়ে আয়ান খান ৩০ বলে ৩৬ রান করে ফেরার পর ১৬ বলে ২৭ রানের ক্যামিও ইনিংস খেলেছেন মেহরান খান।
তবে শুরুতে দ্রুত বেশ কয়েকটি উইকেট হারিয়ে চাপে পড়া ওমান শেষ পর্যন্ত লক্ষ্যে পৌঁছাতে পারেনি। অস্ট্রেলিয়ার বিপক্ষে শেষ পর্যন্ত থামতে হয়েছে ২০ ওভারে ৯ উইকেট হারিয়ে ১২৫ রান করেই। ফলে ৩৯ রানের জয় পায় মিচেল মার্শের দল। অজিদের হয়ে স্টয়নিস ৩টি, স্টার্ক, এলিস ও জাম্পা ২টি করে উইকেট নেন।
এর আগে টস হেরে ব্যাটিংয়ে নেমে ওমানের বোলারদের নিয়ন্ত্রিত বোলিংয়ে চাপে পড়ে অজিরা। দলীয় ১৯ রানের তারা হারায় ইনফর্ম ব্যাটার ট্রাভিস হেডকে। বিলাল খানের বলে ক্যাচ দিয়ে প্যাভিলিয়নে ফেরেন বাঁহাতি এই ব্যাটার। এরপর দলীয় রান যখন অর্ধশত পূরণ করে তখন বিদায় নেন অধিনায়ক মিচেল মার্শ। ২১ বল খেলে ১৪ রানে করেন তিনি।
মার্শের ফিরে যাওয়ার পরের বলেই মেহরান খানকে কাভার ড্রাইভ করতে গিয়ে আকিব ইলিয়াসের দুর্দান্ত ক্যাচে পরিণত হন গ্লেন ম্যাক্সওয়েল। তখন অস্ট্রেলিয়ার সংগ্রহ ৮.৩ ওভারে ৫০ রানের ৩ উইকেট।
সেখান থেকে দলের হাল ধরেন স্টয়নিস ও ওয়ার্নার। অভিজ্ঞ ওয়ার্নারের সঙ্গে বুঝেশুনে খেলে করেন ফিফটি। ওয়ার্নারও ফিফটির দেখা পেয়েছেন। স্টোয়নিস ৩৫ বলে দুই চার ও ৬ ছক্কার মারে অপরাজিত ছিলেন ৬৬ রানে। আর ওয়ার্নার ৫১ বলে ৫৬ রান করে আউট হন। এই দুইজন মিলে করেন ১০২ রানের জুটি। তাতে অস্ট্রেলিয়ার সংগ্রহ দাড়ায় ৫ উইকেটে ১৬৪ রান।
ওমানের হয়ে ৪ ওভারে ৩৮ রানে ২ উইকেট পেয়েছেন মেহরান খান। একটি করে উইকেট পেয়েছেন কলিমুল্লাহ ও বিলাল খান।
- এক এনামুল সবাইকে বোকা বানিয়ে গেলেন! সত্যিটা জানলে মাথা ঘুরে যাবে
- দেশে ঘটে গেলো এক চাঞ্চল্যকর ঘটনা
- সরকারি চাকরিজীবীদের বেতন বাড়ছে ১ তারিখ থেকে, জেনেনিন কত টাকা
- আজ বাংলাদেশে ১ ভরি ১৮, ২১ ও ২২ ক্যারেট সোনা ও রুপার নতুন মূল্য নির্ধারণ
- বাড়লো আজকের সৌদি রিয়াল রেট (২৬ জুন ২০২৫)
- ভারতীয় ভিসা চালু হওয়া নিয়ে পাওয়া গেলো নতুন খবর
- নখে সাদা দাগ কেন হয়, এর কারণ জানলে চমকে যাবেন আপনি
- ৬-০ গোলের জয়, আর্জেন্টিনায় আরেক মেসির আবির্ভাব
- রাতে ভালো ঘুমের জন্য যা যা করবেন
- আর্জেন্টিনা ফুটবলে শোকের ছাঁয়া, আর্জেন্টাইন ফুটবলারের মৃ’ত্যু
- জন্মদিনেই সুখবরের সঙ্গে এল দুঃসংবাদ, মাঠেই মেজাজ হারালেন 'বার্থডে বয়' মেসি
- একলাফে বাড়লো আজকের মালয়েশিয়ান রিংগিত রেট (২৬ জুন ২০২৫)
- বাংলাদেশের বেলায় বোলিং পিচ, শ্রীলংকার বেলায় ব্যাটিং পিচ
- রোমান্স ও রহস্যে ভরপুর নতুন ওয়েব সিরিজ, না দেখলে মিস করবেন
- ভিসা আবেদনকারীদের জন্য জরুরি নির্দেশনা