| ঢাকা, রবিবার, ৪ মে ২০২৫, ২১ বৈশাখ ১৪৩২

ক্যাচ মিসে বাংলাদেশের পরিসংখ্যান কতটা বাজে, একনজরে দেখে নিন

খেলাধুলা ডেস্ক . স্পোর্টস আওয়ার ২৪
২০২৪ মার্চ ৩১ ১৬:২১:৩৩
ক্যাচ মিসে বাংলাদেশের পরিসংখ্যান কতটা বাজে, একনজরে দেখে নিন

একের পর এক ক্যাচ মিস করতে থাকে বাংলাদেশ। সিলেট টেস্টে সুযোগ হাতছাড়া করে চিরপ্রতিদ্বন্দ্বী শ্রীলঙ্কা। মাহমুদ হাসান জয়ের একটি মিস করার সুবাদে ম্যাচে ফিরেছে লঙ্কা। সেই ম্যাচে বাংলাদেশ ৩২৮ রানের রেকর্ড ব্যবধানে হেরেছিল। চট্টগ্রাম টেস্টের পরও পরিস্থিতির কোনো পরিবর্তন হয়নি। একের পর এক বল সহজেই ধরতে থাকেন বাংলাদেশের খেলোয়াড়রা। তাই সফরকারী ব্যাটসম্যানরা সাগরিকাতে রান উদযাপন করেন।

তবে শ্রীলঙ্কার বিপক্ষে টেস্টের চিত্র দেখলে বোঝার উপায় নেই, গত তিন বছরে অন্তত স্লিপের মাঠে বাংলাদেশ যে উন্নতি করেছে, তা স্পষ্ট ছিল। ২০২৪ সালের ডিসেম্বরে প্রাপ্ত তথ্য অনুসারে, গত তিন বছরে, বাংলাদেশী পাখির স্লিপগুলিতে সমস্ত ক্যাচের প্রায় ৮৬ শতাংশ ধরতে সক্ষম হয়েছে বাংলাদেশ। প্রকাশিত ওই তালিকা বিবেচনায় আনলে ইংল্যান্ড এবং অস্ট্রেলিয়া থেকেও এগিয়ে থাকবে বাংলাদেশের ফিল্ডাররা।

তালিকায় সবার ওপরে আছে দক্ষিন আফ্রিকা। প্রোটিয়ারা প্রায় ৮৯ শতাংশ ক্যাচ তালুবন্দি করেছে। তারা স্লিপ ফিল্ডিংয়ে কতটা দক্ষ তা এই পরিসংখ্যানেই স্পষ্ট। প্রায় ৮৮ শতাংশ ক্যাচ নিয়ে দুইয়ে ভারত। আর প্রায় ৮৬ শতাংশ ক্যাচ নিয়ে তিনে ছিল নিউজিল্যান্ড। নিউজিল্যান্ডের সমান ৮৬ শতাংশ ক্যাচ নিয়ে চার নম্বরে ছিল বাংলাদেশের নাম। প্রায় ৮০ শতাংশ ক্যাচ নিয়ে বাংলাদেশের পরই ছিল ওয়েস্ট ইন্ডিজের নাম।

ইংল্যান্ড এবং অস্ট্রেলিয়ার নাম ছিল এরপরেই। তবে আরেকটু পেছনের দিকে গেলে বাংলাদেশের চিত্রটা ছিল ভয়াবহ। ২০১০-২০১৫ সালের পরিসংখ্যান বিবেচনায় আনলে ক্যাচ এবং স্ট্যাম্পিং মিসের দিক থেকে সবার নিচে বাংলাদেশের অবস্থান। ক্রিকইনফোর এক পরিসংখ্যান বলছে, ওই পাঁচ বছরে ৩৩.১ শতাংশ ক্যাচ ও স্ট্যাম্পিং মিস করেছেন বাংলাদেশের ফিল্ডাররা। সেই তালিকায় জিম্বাবুয়ের পেছনে ছিল বাংলাদেশ। রোডেশিয়ানরা মিস করেছিল ৩১.৯ শতাংশ ক্যাচ ও স্ট্যাম্পিং সুযোগ।

এর ওপরে ছিল পাকিস্তান (৩০.২ শতাংশ) এবং ভারত (২৭.২ শতাংশ)। সেই ৫ বছরে আবার সবচেয়ে কম মিসের তালিকায় ছিল নিউজিল্যান্ড, দক্ষিণ আফ্রিকা এবং অস্ট্রেলিয়া। প্রত্যেকেরই সুযোগ মিস করার হার ছিল ২২ শতাংশের কম। আবার ২০০৩ থেকে ২০০৯ সালের হিসেবেও বাংলাদেশই ছিল সবার তলানিতে। ৩৩.৩ শতাংশ সুযোগ মিস করেছিলেন তৎকালীন টাইগার ক্রিকেটাররা। ২০০৯ সাল পরবর্তী গ্রাফটা তাই বেশ উন্নতির দিকে, এমনটা বলাই যায়। যদিও ২০২৪ সালের শুরুতে এসে এসব পরিসংখ্যানকে বুড়ো আঙুল দেখিয়ে একের পর এক ক্যাচ মিস করেছেন জয়-শান্তরা।

ক্যাচ নেওয়ার হিসেবে বাংলাদেশের সবচেয়ে ভালো সময় পার হয়েছে ২০১৯ সালে। সেবছর ৩০ ম্যাচে ১৪২টি ক্যাচ নিয়েছিলেন টাইগার ফিল্ডাররা। ছেড়েছিলেন ৩৩টি। শতকরা হিসেবে ১৮.৯ শতাংশ ক্যাচ মিস করেছিল সাকিব-মাশরাফিরা। এর আগের বছর মিস হয়েছিল ২১ শতাংশ ক্যাচ। ২০২০ সালে ক্যাচ মিস হয়েছিল ২১.৩ শতাংশ। ২০২১ সালে তা আবার নেমে যায় ২০.৫ শতাংশে।

ক্রিকেট

আইসিসির নতুন টি-টোয়েন্টি র‌্যাঙ্কিং প্রকাশ

আইসিসির নতুন টি-টোয়েন্টি র‌্যাঙ্কিং প্রকাশ

আইসিসি নারী টি-টোয়েন্টি র‌্যাঙ্কিংয়ে অবনতি হয়েছে বাংলাদেশের। এক ধাপ নিচে নেমে তাদের অবস্থান এখন ১০ ...

চরম উত্তেজনায় শেষ হলো বাংলাদেশ ও শ্রীলংকার ম্যাচ,জেনেনিন ফলাফল

চরম উত্তেজনায় শেষ হলো বাংলাদেশ ও শ্রীলংকার ম্যাচ,জেনেনিন ফলাফল

শ্রীলংকার বিপক্ষে ৬ ম্যাচের ওয়ানডে সিরিজের প্রথমটি হারলেও পরের টানা তিনটিতে জিতে রীতিমতো উড়ছে বাংলাদেশ ...

ফুটবল

দিনের শুরুতেই দেখেনিন টিভিতে আজকের সকল খেলার সময়সুচি

দিনের শুরুতেই দেখেনিন টিভিতে আজকের সকল খেলার সময়সুচি

আজ শনিবার, ৩ মে ২০২৫—ক্রিকেট ও ফুটবলপ্রেমীদের জন্য টিভি এবং অনলাইনে খেলার দারুণ এক দিন। ...

দিনের শুরুতে বার্সেলোনার ম্যাচসহ টিভিতে আজকের খেলা

দিনের শুরুতে বার্সেলোনার ম্যাচসহ টিভিতে আজকের খেলা

চ্যাম্পিয়নস লিগের সেমিফাইনালের প্রথম লেগে ইন্টার মিলানের বিপক্ষে মাঠে নামবে বার্সেলোনা। এ ছাড়াও বুধবার (৩০ ...



রে