গতকালের ম্যাচে তামিমের যে জায়গায় আর একটু ভালো করা দরকার ছিল

তামিম ইকবালের ৪৬ বলে ৪৯ রানের ইনিংসটা কেমন ছিল। এই ইনিংসে ১৮টি ডট বল ফেস করেছেন তামিম ইকবাল খান। একজন ওপেনার ১৮টি ডট বল ফেস করতে পারেন। এই জায়গাটা দোষের কিছু দেখি না। কিন্তু সত্যিকার অর্থে তামিম ইকবাল এই যে ১৮টি ডটবল ফেস করেছেন। এর বাইরে আরও ৩টি বাউন্ডারি স্কোরিং শট তামিম ইকবালের মারা উচিত ছিল।
যদি ৪৬ বলে ৬০ প্লাস রান হতো ধরে নিতাম যে প্রেসার চাপে ছিলেন ইনিংসটাকে রিকভারি করতে হয়েছে তা না হলে এই ইনিংসটাকে ভালো বলা যেত। অবশ্যই একটি বিষয় স্বীকার করতে হবে যে শুরুদিকে উইকেট পড়ে গেছে ২-৩টা সে হিসেবে রিকভারি করতে হয়েছে কিন্তু সত্যি কথা বলতে একজন ওপেনার ডট বল খেলতে পারেন। এ ব্যাপারে আসলে কোন সমস্যা নেই সেটাকে পুষিয়ে দেওয়াটা একজন ওপেনারকে ডেফিনিটলি বাউন্ডারি স্কোরিং রেশিওর জায়গাতে একটু প্রো অ্যাকটিভ হতে হয়।
ঐ জায়গাটা তামিম ইকবালকে একটু স্ট্রাগল করতে দেখা গেছে। ডেফিনিটলি ভাল কোয়ালিটি ফুল বল হলে একজন ব্যাটসম্যান ডট বল দিতে পারেন। কিন্তু কিছু স্ট্রাগলের জায়গাটা বরিশালের ইনিংসটাকে পিছিয়ে দিয়েছে তামিম ইকবাল। কিন্তু আবারও বলছি ডট বল একজন ওপেনার দিতেই পারেন।
কিন্তু আমার কাছে মনে হয়েছে যে রান তিনি করেছেন এটার সাথে আর ৩-৪ টি বাউন্ডারি স্কোরিং শটের সেট দুটি চার ও দুটি ৬ হলে যদি হতো তাহলে রানটা এই সময়ের মধ্যে ৬০ প্লাস হতো। তাহলে প্রেসার টা অনেক বেশি মাত্রায় রিলিস থাকত ফরচুন বরিশালের। শহিদুল যখন বোলিং করতে এসেছেন অফস্টাম্পের বাইরে ফুল স্টাম্প করিডরে একটি কমন করিডরে তামিম ইকবালকে তিনি বারবার সিঙ্গেলস হাতছাড়া করাচ্ছিলেন। প্রথমত যদি বাউন্ডারি মারতে না পারেন সেক্ষেত্রে ডেফিনিটলি সিং এর অপসন গুলো রাখতে হবে। শহিদুলকে দেখা যাচ্ছে একটি কমন প্যাটার্ন একটি কমন জায়গাতে তাঁকে বারংবার সিঙ্গলস বঞ্চিত করছিলেন বা স্কোরিং শট বঞ্চিত করেছিলেন। এটা একটি স্ট্রাগলিং পয়েন্ট মনে হয়েছে ওই জায়গাটাতে।
এবার নিহাদুজ্জামান যখন বোলিং করতে এসেছিলেন তখনও দেখা যাচ্ছিল যে বেশ কিছু বল যেগুলো আদতে আসলে স্কোর করার বল সেটা সিঙ্গল নেন কিংবা এই ধরনের বলগুলোতে অন্তত ২ টা চারর বের করে ফেলা উচিত এবং সহিদুল যখন বারংবার এই টাইপের ডেলিভারি করছেন, তামিম যে কোয়ালিটির ব্যাটার ওই ধরনের ব্যাটার তিনি হয়তোবা ওই জায়গা থেকে ১ টা চার বের করতে পারতেন। ইনিংসে বরিশাল একটা চাপে ছিল সেই পচাপ তামিম রিকভারি করেছেন। কিন্তু রিকভারি করে যদি সেটাকে পুষিয়ে দিতে না পারেন তাহলে সেই রিকভারি দিন শেষে কোনো কাজে আসে না অর্থাৎ তামিমের রিকভারিটা দিন শেষে কোনো কাজে আসেনি।
বিশেষ করে তিনি দুজন বোলারের বলে স্ট্রাগল করে যাচ্ছিলেন। এক শহিদুল আরেকটা নিহাদুজ্জামান। যে ওভারে তিনি আউট হয়েছেন তখন অলরেডি তিনি ৪২বল খেলে ফেলেছেন। ওই সময়ও পরপর দুই বলে যখন তামিম ইকবাল স্কোরিং শট বঞ্চিত হলেন তখন সেই জায়গাটা একটু দৃষ্টিকটু অবশ্যই লেগেছে। তামিম যে ক্লাসের ব্যাটার তাঁর কাছ থেকে এই রিকভারিটা ডেফিনিটলি আশা করার মতো ছিল। রিকভারিটা ১০০% হয়নি যে কারণে ম্যাচটা ফরচুন বরিশাল জিততে পারেনি।
- দ্বিতীয় ওয়ানডেতে পাল্টে গেলো বাংলাদেশের একাদশ, দুই পরিবর্তন
- বাংলাদেশ বনাম তুর্কমেনিস্তান: আজ নতুন সময়ে শুরু হবে ম্যাচ, জেনেনিন সূচি
- ব্রেকিং নিউজ: খুলনার সঙ্গে সারা দেশের রেল যোগাযোগ বন্ধ
- মরার উপর খাঁড়ার ঘা! ২০২৭ ওয়ানডে বিশ্বকাপ থেকে বাদ পড়ছে বাংলাদেশ, এখন ভরসা একটাই
- আবারও চমক! রেকর্ড ছাড়িয়ে বেড়ে গেল মালয়েশিয়ান রিংগিতের রেট (৪ জুলাই ২০২৫)
- পেঁয়াজের বাজারে সুখবর : পাল্টে গেলো পেয়াজের বাজার
- শ্রীলঙ্কা ছাড়ছেন বাংলাদেশ কোচ ফিল সিমন্স, থাকছেন না দলের সাথে
- সাইফউদ্দিনকে নিয়ে চমকে ভরা টি-টোয়েন্টি দল ঘোষণা করলো বিসিবি
- শান্তর পর দল থেকে বাদ পড়লেন আরও এক ক্রিকেটার, আবারও দল ঘোষণা করল বিসিবি
- ওমান প্রবাসী বাংলাদেশিদের জন্য বড় সুখবর
- সৌদি,কুয়েত,দুবাই,সিঙ্গাপুর,ওমান ও মালয়েশিয়া সহ সকল দেশের আজকের টাকার রেট
- বিশ্বের শীর্ষ ১০ ধনী ক্রিকেটারের তালিকা
- ২৫ মিনিটে ৬ গোল, বাংলাদেশের ম্যাচে চলছে গোল উৎসব
- স্বর্ণের ভরি আজ হঠাৎ কত হলো, জেনেনিন
- টেস্ট ক্রিকেটের ১৫০ বছরের ইতিহাস পাল্টে দিয়ে ইংল্যান্ডের বিশ্ব রেকর্ড