মোসাদ্দেকের ব্যাপারে সেই বিষয় মানতে নারাজ দলপতি সাকিব
শুধুমাত্র সাউথ আফ্রিকার বিপক্ষেই বিশেষজ্ঞ পাঁচ বোলার ছিল বাংলাদেশের একাদশে। এ ছাড়া জিম্বাবুয়ে, নেদারল্যান্ডসের বিপক্ষে পঞ্চম বোলার হিসেবে বড় রকমের অবদান রাখেন সৌম্য সরকার, মোসাদ্দেক হোসেনরা।
পঞ্চম বোলারের ঘাটতি সবচেয়ে বেশি দৃষ্টিগোচর হয় জিম্বাবুয়ের বিপক্ষে ম্যাচটিতে। সেই ম্যাচে ১৬ থেকে ১৮ ওভারে বোলিং করেন তিন পেসার মুস্তাফিজুর রহমান, তাসকিন আহমেদ ও হাসান মাহমুদ। ১৯তম ওভার করেন অধিনায়ক সাকিব নিজেই। আর শেষ ওভার বোলিংয়ে এসে দুই উইকেট নিয়ে দল জেতান মোসাদ্দেক।
সাকিব বলেন, ‘দেখুন ঘাটতি থাকলে আমরা ২০ ওভার করতে পারতাম না। মোসাদ্দেক জিম্বাবুয়ের বিপক্ষে এই বছর ৫ উইকেটও পেয়েছে একটা ম্যাচে। ৫ উইকেট পাওয়া টি-টোয়েন্টিতে খুবই বিরল ঘটনা। তাকে যদি আপনি অকেশনাল (অনিয়মিত) বোলার হিসেবে মনে করেন আমি বলবো যে সেটা ভুল।’
ভারতের বিপক্ষেও পঞ্চম বোলারের ভূমিকায় দেখা যেতে পারে মোসাদ্দেক-সৌম্যদের। যদিও এ নিয়ে স্পষ্ট করে কিছু বলেননি সাকিব। অধিনায়কের মতে, মোসাদ্দেকের চার ওভার বোলিংয়ের পূর্ণ সামর্থ্য থাকলেও তাকে বিশ্বকাপে এখনও সেভাবে কাজে লাগানো হয়নি।
‘ও (মোসাদ্দেক) হয়তো আরও ভালো বোলিং করতে পারে, ওকে আমরা ওভাবে বিবেচনা করিনি। আপনি যদি ঘরোয়া ক্রিকেট দেখেন ও কিন্তু টি-টোয়েটিতে চার ওভার করে।’