দেশের বাজারে কমে গেল সয়াবিন তেল ও পেঁয়াজের দাম

আজ ২৯ জুলাই শুক্রবার সকালে রাজধানীর মিরপুরের ১১ নম্বর বাজার, মিরপুর কালশী বাজার, পল্লবী এলাকা ও কচুক্ষেত বাজার ঘুরে এসব চিত্র উঠে এসেছে।
সবজি বাজারে শসা প্রতিকেজি বিক্রি হচ্ছে ৪০ থেকে ৫০ টাকায়, লম্বা বেগুনের কেজি বিক্রি হচ্ছে ৮০ টাকায়, গোল বেগুন প্রতিকেজি বিক্রি হচ্ছে ৮০ থেকে ৯০ টাকায়, টমেটো প্রতিকেজি বিক্রি হচ্ছে ১১০ থেকে ১২০ টাকায়, করলা প্রতিকেজি বিক্রি হচ্ছে ৮০ থেকে ৬০ টাকায়, চাল কুমড়া পিস ৫০ টাকা, প্রতি পিস লাউ আকারভেদে বিক্রি হচ্ছে ৬০ টাকায়, মিষ্টি কুমড়া প্রতিকেজি বিক্রি হচ্ছে ৪০ টাকায়, চিচিঙ্গা প্রতিকেজি বিক্রি হচ্ছে ৫০ টাকায়, পটল প্রতিকেজি বিক্রি হচ্ছে ৫০ টাকায়, ঢেঁড়স প্রতিকেজি বিক্রি হচ্ছে ৫০ টাকায়, কচুর লতি ৮০ টাকা, পেঁপের প্রতিকেজি বিক্রি হচ্ছে ৫০ টাকায়, বটবটির প্রতিকেজি বিক্রি হচ্ছে ৮০ টাকায়, ধুনধুলের প্রতিকেজি বিক্রি হচ্ছে ৬০ টাকায়।
এসব বাজারে বাড়তি দামে কাঁচামরিচ প্রতিকেজি বিক্রি হচ্ছে ১৮০ থেকে ২০০ টাকায়। এছাড়া কাঁচা কলার হালি বিক্রি হচ্ছে ৪০ টাকায়। লেবুর হালি বিক্রি হচ্ছে ১৫ থেকে ২০ টাকা। শুকনা মরিচের কেজি ৪০০ টাকা।
১১ নম্বর বাজারের সবজি ব্যবসায়ী নাজিম হোসেন বলেন, সবজির দাম তেমন বাড়েনি। শুধুমাত্র কাচা মরিচের দাম বেড়েছে। কাঁচা মরিচের সরবরাহ কম থাকায় দাম বেড়েছে।
বাজারে আলুর কেজি বিক্রি হচ্ছে ৩০ টাকায়। পেঁয়াজের দাম কমে প্রতিকেজি বিক্রি হচ্ছে ৪০ টাকায়।আর একটু ভাল মানের পেঁয়াজের কেজি বিক্রি হচ্ছে ৪৫ টাকা। এসব বাজারে রসুনের কেজি ৪০ থেকে ৪৫ টাকা। বাজারে চায়না রসুন বিক্রি হচ্ছে ১৪০ থেকে ১৪৫ টাকা। আদার কেজি বিক্রি হচ্ছে ৮০ থেকে ১০০ টাকায়।
বাজারে প্রতি কেজি চিনি বিক্রি হচ্ছে ৮৫ টাকায়। এছাড়া প্যাকেট চিনি কেজি বিক্রি হচ্ছে ৯০ টাকায়। এছাড়াও এসব বাজারে দেশি মশুরের ডালের কেজি ১৩০ থেকে ১৪০ টাকা। ইন্ডিয়ান মশুরের ডাল বিক্রি হচ্ছে ১১০ টাকায়।
প্যাকেট আটার কেজি এখন বিক্রি হচ্ছে ৪৮ থেকে ৫০। খোলা আটার কেজি বিক্রি হচ্ছে ৫০ টাকা। বাজারে ১৫ টাকা দাম কমে ভোজ্যতেলের লিটার বিক্রি হচ্ছে ১৯০ টাকার।
১১ নম্বর বাজারের ভোজ্যতেল ব্যবসায়ী জাহাঙ্গীর আলম বলেন, সরকার নির্ধারিত দামে ভোজ্যতেল বিক্রি হচ্ছে। এখন পাড়া-মহল্লার দোকানে বিক্রি হচ্ছে তেলের লিটার ১৯০ টাকায়।
বাজারে লাল ডিমের ডজন বিক্রি হচ্ছে ১২০ টাকা। বাজারে হাঁসের ডজন বিক্রি হচ্ছে ১৯৫ থেকে ১৯০ টাকা। দেশি মুরগির ডিমের ডজন ২০০ থেকে ১৯০ টাকা। পাড়া-মহল্লার দোকানে বেড়েছে লাল ডিমের দাম।
বাজারে গরুর মাংসের কেজি ৭০০ টাকা। খাসির মাংসের কেজি বিক্রি হচ্ছে ৯০০ টাকায়। বাজারে ব্রয়লার মুরগির কেজি ১৬০ থেকে ১৭০ টাকা। সোনালি মুরগির কেজি বিক্রি হচ্ছে ২৫০ থেকে ২৬০ টাকায়। লেয়ার মুরগির কেজি বিক্রি হচ্ছে ২৮০ থেকে ৩০০ টাকায়।
১১ নম্বর বাজারের মুরগি ব্যবসায়ী জানে আলম বলেন, ব্রয়লার মুরগির কেজিতে ১০ টাকা দাম বেড়েছে। ঈদের পরে মুরগির চাহিদা বেড়েছে।
- এবার বিদেশ থেকে বাংলাদেশে ফেরার সময় সর্বোচ্চ যতটি স্মার্টফোন আনতে পারবেন প্রবাসীরা
- ভারতের সঙ্গে উত্তেজনা : পাকিস্তানকে যে ঘোষণা দিলো চীন
- পাকিস্তানের সেনাবাহিনীর সঙ্গে তুমুল সংঘর্ষ , ৫৪ জনের মৃত্যু
- ভারতের জন্য নতুন দু:সংবাদ : বাংলাদেশে চালু হচ্ছে আরও ৭টি
- বড় সুখবর দেশি পেঁয়াজের দাম নিয়ে
- পিএসএলে দুঃসংবাদ নেমে এলো রিশাদের জীবনে, একি বললেন শাহীন শাহ আফ্রিদি
- মেয়েদের ইচ্ছা সপ্তাহের কোন দিনে সবচেয়ে তীব্র হয়, জেনে নিন চমকপ্রদ তথ্য
- পাসপোর্ট ইস্যুতে আসছে বড় পরিবর্তন, মিলবে সুখবর
- চলন্ত প্রাইভেটকার থেকে নারীর ভ্যানিটিব্যাগে টান, অতঃপর যা ঘটলো
- আ:লীগকে নিয়ে নতুন কথা বললেন : মামুনুল হক
- পাকিস্তানে শক্তিশালী বো.মা বি.স্ফো.র.ণে নিহত.....
- বড় সুখবর গ্রামীণফোন গ্রাহকদের জন্য
- বড় সুখবর পেঁয়াজের দাম নিয়ে
- শরীরী উষ্ণতায় ভরপুর নতুন ওয়েব সিরিজ, নেট দুনিয়ায় ঝড়
- বেড়েছে আজকের সিঙ্গাপুরের ডলার রেট