দুর্দান্ত ভাবে ওয়ানডে সিরিজ জিতলেও নতুন তোপের মুখে বাংলাদেশ ক্রিকেট দল

বিগত বছরগুলোতে অধিকাংশ ম্যাচ ওয়ানডে খেলায় অন্যান্য ফরম্যাটের দুর্বলতাগুলো তেমন একটা চোখে পড়তো না সমর্থকদের। তবে ২০২১ সাল থেকেই দৃশ্যপটে বদল এসেছে। ২০২১ এবং ২০২২ এই বছরগুলোতে বাংলাদেশের অধিকাংশ ম্যাচে ছিল টেস্ট এবং টি-টোয়েন্টি। ফলে বেশ ভালোভাবেই টাইগারদের দুর্বলতা গুলো চোখে পড়েছে সবার। এখন এখান থেকে বের হওয়ার উপায়টা কি। আদৌ কি এখান থেকে বের হতে চায় ক্রিকেটাররা?
নাকি ওয়ানডে ফরমেটের সাফল্য দিয়েই অন্যান্য ফরম্যাটের দুর্বলতা ঢাকতে বেশি আগ্রহী তারা। ওয়ানডে বিশ্বকাপ এখনো মূল বিশ্বকাপের তকমা পেয়ে থাকে। তবে সময়ের সাথে সাথে ওয়ানডের গুরুত্ব যে কমে আসছে সেটাও অস্বীকার করার উপায় নেই। বিশেষজ্ঞরা অনুমান করছে ভবিষ্যতে ওয়ানডে ফরমেটের অস্তিত্ব নাও থাকতে পারে। সেক্ষেত্রে তখন কি করবে বাংলাদেশ।
বর্তমানে ক্রিকেটের সবচেয়ে জনপ্রিয় সংস্করণ টি-টোয়েন্টিতে সম্মানজনক স্কোরই করতে পারেন না টাইগার ব্যাটসম্যানরা। এবং সংবাদ মাধ্যমে অদ্ভুত অদ্ভুত যুক্তি দিয়ে থাকেন ক্রিকেটাররা। লিটন দাস ওয়েস্ট ইন্ডিজে তৃতীয় টি-টোয়েন্টির পর বলেছিলেন"টি-টোয়েন্টি অনেকটাই পাওয়ার হিটিং এবং শক্তির খেলা।
আমরা শারীরিকভাবে অতটা শক্তিশালী নই। ফলে আমরা চাইলেই ৬ মারতে পারিনা। আমরা অধিকাংশ সময় চার মারার চেষ্টা করে থাকি তবে ছয় এবং চারের মধ্যে বেশ পার্থক্য রয়েছে।"মাহমুদুল্লাহ কেও বেশ কয়েকবার বলতে শোনা গিয়েছে"আমরা চাইলেই ২০০-২২০ রান করতে পারিনা। আমাদের নিয়মিত ১৭০-১৮০ রান করতে হবে। আমি বিশ্বাস করি আমাদের যে বোলিং আক্রমণ আমরা এটা ডিফেন্ড করা সক্ষমতা রাখি।"
বড় স্কোর করতে না পারায় নিশ্চয়ই কোন অপরাধ নয়। তবে বড় স্কোর করার যোগ্য নই আমরা এটা স্বীকার করা কিংবা এটা বিশ্বাস করা অবশ্যই দুর্বল মানসিকতার পরিচয়। তাই যদি হয়ে থাকে তাহলে ভারত এবং পাকিস্তানের ক্রিকেটাররা কিভাবে ২০০-২২০ রান নিয়মিত করে থাকেন। তাদের শারীরিক গঠন ও তো বাঙ্গালীদের মতোই। এ বিষয়ে খালেদ মাহমুদ সুজন বলেন"ছয় মারার জন্য কুস্তিগীর হওয়ার প্রয়োজন নেই।
আমাদের এই ক্রিকেটাররাই তো আমাদের ওয়ানডে ফরমেটে ভালো করে দেখিয়েছে। এর অর্থ নিশ্চয়ই তাদের টেকনিক্যাল কিংবা টেকটিক্যাল সমস্যা নেই। নিশ্চয়ই মানসিকভাবে কোথাও পিছিয়ে পড়ছে ক্রিকেটাররা। নিজেদের মধ্যে আলোচনা করে এ বিষয়ে থেকে বের হয়ে আসতে হবে বাংলাদেশের।
এখন সময় এসেছে আমরা ভয় ডরহীন ক্রিকেট খেলার দিকে মনোযোগ দেই। দলের শুধু তিন জন ক্রিকেটার ভয়ডর হীন ক্রিকেট খেললে হবে না পুরো দলটারই একইভাবে ক্রিকেট খেলতে হবে"। স্পষ্টভাবেই নিজের ভাবনা জানিয়ে দিয়েছেন খালেদ মাহমুদ সুজন। ওয়ানডে ছাড়াও অন্যান্য ২ ফরমেটের ক্রিকেটে ভালো করতে উদ্বেগী ক্রিকেটারদেরই হতে হবে।
- সকলেই সাবধান : শেখ হাসিনাকে নিয়ে নতুন ঘোষণা দিলো সরকার
- শেষ হলো ভারত বনাম বাংলাদেশের মধ্যকার হাইভোল্টেজ ম্যাচ, জানুন ফলাফল
- সুখবর না দুশ্চিন্তা? হঠাৎ বদলে গেল স্মার্টফোনের ডায়াল প্যাড, জেনে নিন করণীয়
- পাল্টে গেল আপনার ফোনের ডায়াল প্যাড: সুখবর না দুশ্চিন্তা, জেনেনিন সমাধান
- ভারত বনাম বাংলাদেশ লাইভ: শেষ হলো প্রথমার্ধের খেলা,জেনেনিন সর্বশেষ ফলাফল
- বাংলাদেশের ভবিষ্যৎ লেখা হচ্ছে দিল্লিতে? রাজনৈতিক অঙ্গনে ঝড় তুলেছে নতুন খবর
- ব্রেকিং নিউজ : এশিয়া কাপের চুড়ান্ত দল ঘোষণা করলো বিসিবি
- সুখবর! ভিসা ছাড়াই এবার যে দুই দেশে যেতে পারবেন বাংলাদেশিরা
- পিনাকী দাদা প্রমাণ করলেন ‘কাটা দিয়ে কাটা তুলতে হয়’: রাশেদ খান
- লন্ডন থেকে রাজনৈতিক আশীর্বাদ নিয়ে বিসিবি নির্বাচনে তামিম
- এশিয়া কাপ : ভারত পাকিস্থান ম্যাচ নিয়ে এইমাত্র পাওয়া গেলো নতুন খবর
- বেড়েছে সিঙ্গাপুর ডলারের রেট, আজ ২২/৮/২০২৫ তারিখ
- টিভিতে আজকের খেলা (২২ আগস্ট ২০২৫)
- আজকের আন্তর্জাতিক মুদ্রা রেট (২২ আগস্ট ২০২৫): কোন দেশের টাকার দাম বাড়লো
- দুবাইয়ে ৪ মাসের মধ্যেই ৩ কোটির লটারি জয় প্রবাসীর