টাইগারদের ব্যাটিং নিয়ে আবার নতুন এক তথ্য দিলেন বিসিবি কর্মকর্তা ফাহিম

কোনও ম্যাচ জেতা বহুদুরে, এতটুকু লড়াইও করতে পারেনি বাংলাদেশ ক্রিকেট দল। কেন এ বিপর্যয়? তবে কী পিছিয়ে গেল টাইগাররা? নাকি ওয়েস্ট ইন্ডিজ খুব বেশি এগিয়েছে? প্রশ্ন অনেকের।
প্রতিবেদন পাঠকদের জন্য এ প্রশ্নের জবাব দিয়েছেন দেশ বরেণ্য প্রশিক্ষক, বিশেষজ্ঞ ও বিশ্লেষক নাজমুল আবেদিন ফাহিম। বিকেএসপির প্রধান টেকনিক্যাল উপদেষ্টা আজ শুক্রবার সন্ধ্যায় জাগো নিউজের সাথে একান্ত আলাপে টিম বাংলাদেশের টি-টোয়েন্টি পারফরমেন্স ও পরিণতি নিয়ে অনেক খোলামেলা কথা বলেছেন।
অনেক কথার ভিড়ে ফাহিমের সোজা সাপটা উচ্চারণ, ‘হ্যাঁ, আমরা পিছিয়েছি। এই ৪ বছরে আমরা অবশ্যই পিছিয়ে পড়েছি। ওয়েস্ট ইন্ডিজ এগিয়েছে। দল হিসেবে খেলেছে।’
তবে ফাহিমের ধারণা শুধু টি-টোয়েন্টি ফরম্যাটেই নয়, বাংলাদেশ সব ফরম্যাটেই পিছিয়ে গেছে। পিছিয়ে যাচ্ছে। তার অনুভব, ক্রিকেটারদের আস্থাহীনতায় পেয়ে বসেছে। বিশেষ করে ব্যাটারদের মধ্যে আস্থার অভাব সুস্পষ্ট। এছাড়া লক্ষ্য পরিকল্পনা নির্ধারনেও আছে সমস্যা এবং সর্বোপরি অ্যাপ্রোচটাও যথাযথ হচ্ছে না। তাই সময়ের সঙ্গে সঙ্গে পারফরমেন্স খারাপ হচ্ছে।
ফাহিমের কথা, ‘আমি টেকনিক্যাল, স্কিল এসব দিকে যেতে চাই না। আমার মনে হয় আমাদের ছেলেদের ব্যাটিংয়ে আস্থা এবং বিশ্বাস দিনকে দিন কমছে। সব ফরম্যাটেই আমাদের ব্যাটারদের মাঝে একটা পরিষ্কার আস্থাহীনতা ফুটে উঠেছে। সেই আস্থাহীনতাটা দারুনভাবে ভোগাচ্ছে এবং এতে করে পারফরমেন্স হচ্ছে আরও খারাপ।’
‘আর একটা কথা, খারাপ পারফরমেন্সের যে বায়ো প্রোডাক্ট আছে সেগুলো আমাদের মাঝে নেতিবাচক প্রভাব বিস্তার করছে। দল হিসেবে অবনমন ঘটছে।’
এই আস্থাহীনতা ফিরিয়ে আনার জন্য কি কি করনীয়? ফাহিমের পরামর্শ সবার আগে ক্রিকেটারদের রানক্ষুধা বাড়াতে হবে। আমার মনে হয় ক্রিকেটারদের রানক্ষুধা কমে গেছে। সেটা বাড়াতে হবে।’
এই কোচ ও অ্যানালিস্টের ধারনা ক্রিকেটারদের মধ্যে ব্যক্তিগত চিন্তা-ভাবনা বেশি। সেখান থেকে সরে আসার পরামর্শ দিয়ে ফাহিম বলেন, ‘একেকজনের অবস্থা একেক রকম থাকবে, সেটাই স্বাভাবিক। কেউ একটু ভাল খেলবে, কেউ খেলবে না- এগুলোও স্বাভাবিক ও চলমান প্রক্রিয়া। কারো দলে জায়গা মজবুত। কারো মজবুত নয়। আবার কেউবা অনেক দিন পরে দলে ফিরবে।’
‘আমাদের দলে সেই তিন ক্যাটাগরির ক্রিকেটাররা নিজের মত করে ভাবে। ব্যক্তিগত চিন্তায় মশগুল থাকে। যাদের অবস্থান মজবুত না, তারা কিভাবে অবস্থান পাকা করা যায়, সে চিন্তায় খাকে। আর অনেকদিন পরে ফেরারা চায় কিছু রান করে দলে থেকে যেতে; কিন্তু তা করা যাবে না। তাতে করে দলের প্রয়োজন মিটবে না। ব্যক্তির চাহিদা বা ইচ্ছে পূরণ হবে। কিন্তু দল উপকৃত হবে না। এক্ষেত্রে টিম ম্যানেজমেন্ট থেকেও বলে দিতে হবে, তোমার নিজের কথা না দলের কথা ভেবে টিম প্ল্যানে যা করার কথা বলা হয়েছে, তা করো। তারপরও সবচেয়ে বেশি প্রয়োজন হলো দলগত প্রচেষ্টা। একটা কমবাইন্ড টিম এফোর্ট খুব জরুরি। সবাইকে একত্রিত করা খুব
- সকলেই সাবধান : শেখ হাসিনাকে নিয়ে নতুন ঘোষণা দিলো সরকার
- ‘ক্ষমতা ছাড়ার সিদ্ধান্ত নিয়েছি’—ড. ইউনূস ঘোষণা
- শেষ হলো ভারত বনাম বাংলাদেশের মধ্যকার হাইভোল্টেজ ম্যাচ, জানুন ফলাফল
- সুখবর না দুশ্চিন্তা? হঠাৎ বদলে গেল স্মার্টফোনের ডায়াল প্যাড, জেনে নিন করণীয়
- পাল্টে গেল আপনার ফোনের ডায়াল প্যাড: সুখবর না দুশ্চিন্তা, জেনেনিন সমাধান
- ভারত বনাম বাংলাদেশ লাইভ: শেষ হলো প্রথমার্ধের খেলা,জেনেনিন সর্বশেষ ফলাফল
- গোলাম মাওলা রনির মুখোশ খুললেন ফারজানা
- বাংলাদেশের ভবিষ্যৎ লেখা হচ্ছে দিল্লিতে? রাজনৈতিক অঙ্গনে ঝড় তুলেছে নতুন খবর
- ব্রেকিং নিউজ : এশিয়া কাপের চুড়ান্ত দল ঘোষণা করলো বিসিবি
- সুখবর! ভিসা ছাড়াই এবার যে দুই দেশে যেতে পারবেন বাংলাদেশিরা
- পিনাকী দাদা প্রমাণ করলেন ‘কাটা দিয়ে কাটা তুলতে হয়’: রাশেদ খান
- লন্ডন থেকে রাজনৈতিক আশীর্বাদ নিয়ে বিসিবি নির্বাচনে তামিম
- এই হলো টাইগার ক্রিকেটারদের অবস্থা, অস্ট্রেলিয়ার অ্যাকাডেমি দলগুলোর কাছে হেরেই বিদায়
- আজকের সকল দেশের টাকার রেট (২২ আগস্ট ২০২৫)
- বেড়েছে সিঙ্গাপুর ডলারের রেট, আজ ২২/৮/২০২৫ তারিখ