৭ জন ক্রিকেটার তাদের বোনকে বিয়ে করেছেন, এরমধ্যে বাংলাদেশি ৩ জন
১) শাহিদ আফ্রিদি: পাকিস্তানের প্রাক্তন অলরাউন্ডার, শাহিদ আফ্রিদি তাঁর মামার মেয়ের সাথে বিবাহবন্ধনে আবদ্ধ হয়েছেন, যিনি এক দিক থেকে সম্পর্কের ক্ষেত্রে তাঁর বোনের মতো ছিলেন। আফ্রিদির স্ত্রীর নাম নাদিয়া।
২) সাঈদ আনোয়ার: পাকিস্তান ক্রিকেট দলের প্রাক্তন ব্যাটসম্যান সাঈদ আনোয়ার তার কাকার মেয়েকে বিয়ে করেছেন। জানিয়ে রাখি, আনোয়ারের স্ত্রীর নাম লুবনা এবং তিনি পেশায় একজন ডাক্তার।
৩) আফতাব আহমেদ: বাংলাদেশের প্রাক্তন খেলোয়াড় আফতাব আহমেদ তার চাচাতো বোনকে বিয়ে করেন ২০০৭ সালে, যার নাম সানজিদা শারমিন। এই বাঙালি ক্রিকেটার বাংলাদেশের হয়ে ১৬টি টেস্ট, ৮৫টি ওয়ানডে এবং ১১টি টি-টোয়েন্টি ম্যাচ খেলেছেন।
৪) সরফরাজ আহমেদ: পাকিস্তানি ক্রিকেট দলের ওয়ানডে অধিনায়ক সরফরাজ আহমেদের স্ত্রীর নাম সানজিদা শারমিন। সরফরাজ তার খুড়তুতো বোনকে বিয়ে করেন।
৫) বীরেন্দ্র শেবাগ: ভারতের প্রাক্তন ওপেনার বীরেন্দ্র সেহবাগ ২০১৪ সালে আরতি আহলাওয়াতকে বিয়ে করেন। আরতি আহওয়ালতকে ভালবেসে বিয়ে করেছিলেন বীরু। তবে অনেকেই জানেন না যে আরতি তার অনেক দুর সম্পর্কের বোন হন, পারিবারিক অমত থাকা সত্ত্বেও দুজনে সাত পাকে বাঁধা পড়েন। বিয়ে করার আগে প্রায় ১৪ বছরের সম্পর্ক ছিল বীরু ও আরতির।
৬) মুস্তাফিজুর রহমান: বাংলাদেশের পেসার মুস্তাফিজুর রহমান তার খুড়তুতো বোন সামিয়া পারভিন শিমুকে বিয়ে করেছেন। গত বছর নিউজিল্যান্ডের ক্রাইস্টচার্চের গো’লাগু’লিতে ৪৯ জন নিরীহ মানুষ প্রা’ণ হা’রায়। এর পরের দিন ফিরেই বিয়ে করেছিলেন তিনি। মুস্তাফিজুর জানান, মন খারাপ হওয়ায় জন্যই তিনি বিয়ে করেন।
৭. মোসাদ্দেক হোসেন সৈকত: ক্রিকেটার মোসাদ্দেক হোসেন সৈকত ২০১২ সালে মাত্র ১৬ বছর বয়সে খালাতো বোন সামিয়া শারমিনের সঙ্গে বিবাহবন্ধনে আবদ্ধ হন। অবশ্য সাত বছর সংসার করার পর স্ত্রীকে তালাক দেন।