পাঁচবার করোনা টেস্টের থেকেও এই বিষয়টি বেশি কষ্ট দিয়েছে প্রীতিকে
ঘটনাটি ঘটে ম্যাচের শেষ দিকে। ততক্ষণে ম্যাচের নাটাই নিজেদের হাতে নিয়েছে পাঞ্জাব। কিন্তু অপেক্ষা করছিল অন্য কিছু। ১৮.৫ ওভারে পাঞ্জাবের ওপেনার মায়াঙ্ক আগারওয়াল লং অনে বল ঠেলে ২ রানের জন্য দৌড়োন। ১ রান পূর্ণ করার সময়ে মায়াঙ্কের সতীর্থ ক্রিস জর্ডনের ব্যাট ক্রিজের ভিতরে ছিল না— সেই কারণে স্কয়ার লেগ আম্পায়ার মেনন পাঞ্জাবকে ২-এর পরিবর্তে ১ রান দেন। অথচ টিভি রিপ্লে-তে দেখা যায়, জর্ডনের বাড়ানো ব্যাট ক্রিজ ছুঁয়েছিল। অর্থাৎ, রানটি বৈধ।এই রান নিয়েই যত বিতর্ক। ছবি : টুইটার থেকে নেওয়া।
বিতর্ক হতো না যদি পাঞ্জাব ম্যাচটি জিতে যেত। নির্ধারিত ২০ ওভার শেষে ম্যাচটি টাই হয়। সুপার ওভারে শেষপর্যন্ত হারতে হয় প্রীতির দলকে। ওই ১ রান পেলে টাই হতো না, উলটো পাঞ্জাব জয় পেতো। এ জন্যই ম্যাচ শেষে নিজের কষ্টের কথা উগরে দিয়ে ভারতীয় ক্রিকেট বোর্ডের সমালোচনা করতেও ভুলেননি প্রীতি। তার সঙ্গে সুর মিলিয়েছেন পাঞ্জাবের সাবেক খেলোয়াড় বীরেন্দ্র শেওয়াগও।
টুইটারে প্রীতি লেখেন, ‘মহামারি পরিস্থিতিতে উৎসাহ নিয়ে আমি এখানে এসেছি। ৬ দিন কোয়ারেন্টিনে থেকেছি। হাসি মুখে ৫ বার কোভিড পরীক্ষা করেছি। কিন্তু এই ওয়ান শর্টের সিদ্ধান্ত আমাকে খুব আঘাত করেছে। হাতের কাছে প্রযুক্তি থাকলেও তা কেন ব্যবহার করা হচ্ছে না? বিসিসিআই-এর নতুন নিয়ম চালু করার সময় এসেছে। প্রতিবছর এমন জিনিস কখনো হতে পারে না।’