ধারণার চেয়েও শক্তি নিয়ে আঘাত হানছে ঘূর্ণিঝড় নিসর্গ
ভা’রতের আবহাওয়া অফিস জানিয়েছে, সমুদ্রে থাকার সময়ে ঘূর্ণিঝড়টি প্রায় ৫০০ কিলোমিটার জায়গা জুড়ে বইছিল। সেসময় এর গতি ছিল ঘণ্টায় ১১০ থেকে ১২০ কিলোমিটার।
ঝড়ে ক্ষয়ক্ষতি মোকাবিলায় ইতোমধ্যেই ব্যাপক প্রস্তুতি নিয়েছে মহারাষ্ট্র ও গুজরাট প্রশাসন। দুই রাজ্যের উপকূলীয় এলাকা থেকে সরিয়ে নিয়ে যাওয়া হয়েছে বহু মানুষকে। বেশ কিছু হাসপাতাল থেকে করো’না রোগীদেরও সরিয়ে নিয়েছে কর্তৃপক্ষ।
বুধবার বিকেলে চার মাত্রায় পরিণত হলে ঘূর্ণিঝড়ের আ’ঘাতে আলিবাগে ভূমিধসের ঘটনা ঘটতে পারে বলে সতর্ক করা হয়েছে। এছাড়া ঝড়ের প্রভাবে প্রবল বৃষ্টিপাত ও ছয় ফুট উঁচু জলোচ্ছাসেরও আশ’ঙ্কা করা হচ্ছে।
মুম্বাই পু’লিশ মঙ্গলবার রাতে নির্দেশিকা জারি করে জানিয়েছে, উপকূল বরাবর যাতায়াত সম্পূর্ণ নিষিদ্ধ করা হয়েছে। মহারাষ্ট্র ও গুজরাটে জাতীয় বিপর্যয় মোকাবিলা বাহিনীর মোট ৩০টি দল নামানো হয়েছে। একেকটি দলে রয়েছেন ৪৫ জন কর্মী। উপকূল এলাকা থেকে লোকজনকে সরিয়ে নিয়ে যাওয়ার পর কেউ যেন সমুদ্রের কাছে না যেতে পারে সেজন্য টহল দেওয়া হচ্ছে।