মাহমুদুল্লাহদের অজুহাত দেওয়ার পথ বন্ধ করে দিল বাবর আজম
প্রথম ম্যাচ শেষে বাংলাদেশ অধিনায়ক উইকেট স্লো, পুরনো বল ব্যাটে আসছিল না। আর অল্প কটা রান হলে, ফিল্ডিংটা ভালো হলে…ইত্যাদি কথা বলে যান।দ্বিতীয় ম্যাচেও একই গতিতে ব্যাট করে বাংলাদেশ। কিন্তু পাকিস্তানের দুই ব্যাটসম্যান বাবর আযম এবং মোহাম্মদ হাফিজ বুঝিয়ে দিয়েছেন সেট হয়ে খেললে উইকেট স্লো হলেও রান করা যায়। স্ট্রাইক রোটেড করে করলে, অ্যাংকরিং রোলটা বুঝা-পড়া করে নিলে রান তোলা এমন কঠিন কিছু নয়।
আর সিরিজটা যেহেতু টি-২০ কিছু ঝুঁকি ব্যাটসম্যানকে নিতেই হয়। পাকিস্তানের দুই সেট ব্যাটসম্যান অবশ্য ঝুঁকি খুব বেশি নেননি। বরং শট খেলার সঙ্গে ডাবল-সিঙ্গেল করেছেন তারা। বাবর আযম ৪৪ বলে ৬৬ রান করেছেন। তামিমের সমান সাতটি চারের সঙ্গে একটি ছক্কা মেরেছেন। বাকি ৩২ রান তিনি নিয়েছেন ডাবল-সিঙ্গেল থেকে। হাফিজের ব্যাটিংও ছিল ইতিবাচক।
বাংলাদেশ সেখানে ডটের মিছিল থেকে বের হতে পারেনি। পুরো ম্যাচে ডট দিয়েছে ৪৭টি। আগের ম্যাচের থেকেও যা দুটি বেশি। যে উইকেটে পাকিস্তান ঝড়ের বেগে রান তুলেছে সেই উইকেটে মাহমুদুল্লাহরা পাকিস্তানী পেসারদের সামনে ধুঁকেছেন।