রীতিমতো বন্দীদশায় সময় পার করছেন মাহমুদউল্লাহ-তামিমরা
এয়ারক্রাফট থেকে নামার পর বিমানবন্দরেই পাকিস্তানের অভ্যর্থনা দেখে রীতিমত মুগ্ধ হয়ে যায় বংলাদেশি টাইগাররা । তারপর তিন স্তরের কঠোর নিরাপত্তা ব্যবস্থার মধ্য দিয়ে লাহোরের পার্ল কন্টিনেন্টাল হোটেলে নিয়ে যাওয়া হয় টাইগারদের। তাছাড়া নিরাপত্তা নিয়ে শঙ্কা থাকায় এবার রাষ্ট্রপতির সমপর্যায়ের ‘প্রেসিডেনশিয়াল নিরাপত্তা’ দেয়া হচ্ছে বাংলাদেশ জাতীয় দলকে।
লাহোর পু’লিশের ডি-আইজি রাই বাবর সাঈদ জানান, এ সময় মোট ১০ হাজার পু’লিশ মো’তায়েন করা হচ্ছে। ১৭টি সুপার পু’লিশ ডিভিশন এবং ৪৮টি ডে’পুটি সুপার পু’লিশ ডি’ভিশন নিরাপত্তার দায়িত্বে থাকবে। কর্মকর্তাদের মধ্যে ১৩৪ জন ই’ন্সপেক্টর এবং ৫৯২জন উর্ধ্বতন সাব-অর্ডিনেট অফিসার দায়িত্ব পালন করবেন।
শুধু তাই নয়, ভবনের ছাদগুলোতে থাকবে স্না-ইপার, আর এছাড়া প্রয়োজন মতো মোতায়েন থাকবে ড’লফিন স্কো’য়াড (যারা বাইকে টহল দেবেন), এলিট পুলিশ স্কো’য়াড এবং পুলিশের রে’সপন্স টিম, জানিয়েছেন ডিআইজি।
কিন্তু এমন ‘বন্দীদশা’রও ভালো দিক দেখছেন বাংলাদেশ দলের অধিনায়ক মাহমুদউল্লাহ । এর ছোট একটা ব্যাখ্যাও দিয়েছেন তিনি, ‘এমন পরিবেশে দলের সদস্যরা একসঙ্গে সময় কাটাতে পারে। এভাবে যদি দেখেন তাহলে এটা দলের জন্য ইতিবাচক।’