তার নামা আগেই রাখা হয়েছিলো, কিন্তু পরে আমরা কেটে বাদ দেই
এই ব্যপাআরে তিনি বলেন ,’ এটা ইমরুলের দুর্ভাগ্য। তাকে তো আমরা দলে রেখেছিলাম। কিন্তু চিকিৎসক আমাদের জানিয়েছেন তার সেরে উঠতে সময় লাগবে। তার হ্যামস্ট্রিংয়ের স্ক্যান করা হবে। রিপোর্ট পাওয়ার পর জানা যাবে,পরিস্থিতিটা কি? তার নামা আগেই রাখা হয়েছিলো, কিন্তু পরে আমরা কেটে বাদ দেই।’
সাধারণত হ্যামস্ট্রিং ইনজুরিতে কোনো ক্রিকেটার পড়লে তার জন্য প্রাথমিক শর্তই হলো হাঁটাচলা পর্যন্ত সাবধানে করতে হবে। ইনজুরির স্থানে দ্বিতীয়দফা চোট লাগলে সমস্যাটা আরো দীর্ঘস্থায়ী হতে পারে। আর এই আশঙ্কার কারণেই ইমরুল কায়েসকে পাকিস্তান সফরের দলে রাখতে পারেননি নির্বাচকরা।