লিটনের অসাধারণ ব্যাটিংয়ে জয়ের পথে রাজশাহী,দেখেনিন সর্বশেষ স্কোর
ইনিংসের শেষ ওভারে আউট হওয়ার আগে ২ চার ও ১ ছয়ের মা'রে ১২ বলে ১৯ রান করেন ওয়াহাব। অধিনায়ক মাশরাফির ব্যাট থকে আসে ২ ছক্কার মা'রে ১০ বলে ১৮ রান। এই দুজনের ছোট ইনিংসেই ল'ড়ার মতো সংগ্রহ পায় তারা।
ছোট টার্গেটে বেশ ভালো শুরু করেছে লিটনের দল। ৭ ওভারেই দলীয় ৫০ রান পূর্ণ করেছে তারা বিনা উইকে'টে। লিটন দাস ৩০ রান নিয়ে ব্যাট করছেন।
এর আগে প্রথম ইনিংসে ব্যাট করতে নেমে দলীয় ১৫ রানের মাথায় আউট হয়ে যান তামিম ইকবাল। ইনিংসের দ্বিতীয় ওভারে আউট হওয়ার আগে ৪ বল খেলে একটি বাউন্ডারি মে'রে মোট ৫ রান করেন তামিম। রাজশাহীর পেসার আবু জায়েদ রাহীর করা সে ওভারের পঞ্চম বলে আফিফ হোসেন ধ্রুবর হাতে ক্যাচ দিয়ে সাজঘরে ফিরে যান তামিম ইকবাল।
উইকে'টে থিতু হওয়ার চেষ্টা করেও পারেননি লরি ইভানস। দলীয় ৩৯ রানের মাথায় তিনি ফেরেন ১৪ বলে ১৩ রান করে। তৃতীয় উইকে'টে চাপ সামাল দেয়ার চেষ্টায় জুটি গড়েছিলেন জাকের আলি অনিক ও এনামুল হক বিজয়।
দুজন ভালোই এগুচ্ছিলেন। কিন্তু ১২তম ওভারের দ্বিতীয় বলে রানআউটের শিকার হয়ে জাকের ফিরতে মোড়ক লাগে ঢাকা ইনিংসে। চোখের পলকে ২ উইকে'টে ৭৮ থেকে ৬ উইকে'টে ৮৩ রানের দলে পরিণত হয় তারা।
এসময়ের মধ্যে সাজঘরে ফেরেন জাকের (১৯ বলে ২১), থিসারা পেরেরা (৩ বলে ১), এনামুল হক বিজয় (৩৩ বলে ৩৮) ও শহীদ আফ্রিদি (১ বলে ০)। খানিক পরে দলীয় ৯১ রানের মাথায় ফিরে যান ১১ বলে ৫ রান করা আরিফুল হকও।
মাত্র ৯১ রানে ৭ উইকেট হারিয়ে একশ’র আগেই অলআউটের শ'ঙ্কায় পড়ে যায় ঢাকা। সেখান থেকে দলকে বলার মতো সংগ্রহ এনে দেন ওয়াহাব রিয়াজ ও অধিনায়ক মাশরাফি বিন ম'র্তুজা। এ দুজন ২৩ রানের জুটি গড়ার আগে ১৪ বলে ৬ রান করে আউট হন মেহেদি হাসান।
ইনিংসের শেষ ওভারে আউট হওয়ার আগে ২ চার ও ১ ছয়ের মা'রে ১২ বলে ১৯ রান করেন ওয়াহাব। অধিনায়ক মাশরাফির ব্যাট থকে আসে ২ ছক্কার মা'রে ১০ বলে ১৮ রান। দুটি ছক্কার ইনিংসের শেষ ওভারে হাঁকান মাশরাফি। ওয়াহাব ও মাশরাফির ব্যাটে চড়েই ১৩৪ রানের ল'ড়াকু সংগ্রহ পেয়েছে ঢাকা।