নায়ক সালাহ, খলনায়ক সালাহ
হ্যাটট্রিক করারও সুযোগ পেয়েছিলেন সালাহ। কিন্তু তা কাজে লাগাতে পারেননি তিনি। একবার নয়, দু’ দুবার পেনাল্টি থেকে গোল করতে ব্যর্থ হয়েছেন লিভারপুল প্রাণভোমরা। সালাহর দুর্ভাগ্যের এখানেই শেষ নয়। ম্যাচের শেষ দিকে তার দুর্দান্ত একটি শট ফিরিয়ে দিয়েছে নাইজারের গোলপোস্ট।
না হলে আরো বড় জয় নিয়ে মাঠ ছাড়তে পারতো মিশর। শেষ অবধি নাইজারের বিপক্ষে মিশর জিতেছে ৬-০ গোলে। দাপুটে এই জয়ে আফ্রিকান নেশনস কাপের মূলপর্বে জায়গা পাওয়ার দৌড়ে একধাপ এগিয়ে গেলেন সালাহ অ্যান্ড কোং।
সালাহর আগুনঝরা পারফরম্যান্সের সুবাদে ২৮ বছর পর বিশ্বকাপের মূলপর্বে জায়গা করে নিয়েছিল মিশর। কিন্তু প্রত্যাবর্তনটা রাঙিয়ে তুলতে পারেনি আফ্রিকার দলটি। রাশিয়ার মঞ্চ থেকে প্রথম রাউন্ডেই বিদায় নেয় মিশর। গ্রুপপর্বের তিন ম্যাচেই হারতে হয়েছিল তাদের।
স্বাভাবিকভাবেই জাতীয় দলের ব্যর্থতার দায়ে বলির পাঠা হতে হয়েছিল প্রধান কোচ হেক্টর কুপারকে। আর্জেন্টাইন কোচের উত্তরসূরি হিসেবে শুরুটা দারুণই হলো হ্যাভিয়ের অ্যাগুইরির। গোলবন্যার জয় দিয়ে মিশর অধ্যায় শুরু করলেন নতুন এই কোচ।