সবাইকে টপকিয়ে সেমিফাইনালে বাংলাদেশ
১৯৯৭ সালের পর ১৮৩ বা এর কম রান তাড়ায় কখনো হারেনি অস্ট্রেলিয়া।৪৩তম ওভারে মিচেল স্টার্কের প্রথম বলে তামিম ফেরার পর তৃতীয় ও চতুর্থ বলে আউট হন মাশরাফি বিন মুর্তজা ও রুবেল হোসেন। দলকে ১৮১ রানে রেখেই ফিরেছেন এই তিনজন। তামিমের সঙ্গে কিছুটা লড়াই করা মেহেদী হাসান মিরাজও (১৪) ফিরেছেন স্টার্কের পরের ওভারেই। নিজের শেষ ৯ বলে ৪ উইকেট স্টার্কের!
তামিমের ৫ রানের দুঃখ: মাত্র ৫ রানের জন্য চ্যাম্পিয়নস ট্রফিতে টানা দ্বিতীয় সেঞ্চুরি করতে পারলেন না তামিম ইকবাল। ব্যক্তিগত ৯৫ রানে মিচেল স্টার্ককে উঠিয়ে মারতে গিয়ে লং লেগে জশ হ্যাজেলউডের হাতে ধরা পড়েন বাঁহাতি ব্যাটসম্যান। ১১৪ বলে ৬ চার ও ৩ ছক্কায় ৯৫ রানের ইনিংসটি সাজান তিনি।ওয়ানডেতে এই নিয়ে তৃতীয়বার ‘নার্ভাস নাইন্টি’র শিকার হলেন তামিম। মজার ব্যাপার তিনটি ইনিংস থেমেছে ৯৫ রানে! আগের দুটি ২০১০ সালে চট্টগ্রামে জিম্বাবুয়ের বিপক্ষে ও ২০১৫ বিশ্বকাপে নেলসনে স্কটল্যান্ডের বিপক্ষে।