এমন খেলা দেখে টাইগার ক্রিকেটারদের নিয়ে মুখ খুললেন : পাইলট
দলের দুঃসময়ে ক্রিকেটারদের মনোবল চাঙা রাখতে টিম ম্যানেজমেন্টের দায়িত্ব নেওয়া উচিৎ বলে মনে করছেন তিনি। পাইলটের ভাষ্য, ‘এভাবে তো ভেঙে পড়লে হবে না, ঘুরে দাঁড়াতেই হবে। বোর্ডের ম্যানেজমেন্টে যারা আছেন তাদের উচিৎ খেলোয়াড়দের পাশে দাঁড়ানো। কখনো খারাপ সময় যাবে, কখনো ভালো যাবে। ভালো সময়ে বাহবা দিবেন আবার খারাপ সময়ে পাশে থাকবেন না এটা ঠিক নয়। ক্রিকেটারদের হালকা করে নেওয়ার মূল দায়িত্ব ম্যানেজমেন্টের।
বলে দেওয়া উচিৎ- ফ্রি খেলো, রিল্যাক্স খেলো। একটা সিরিজে খারাপ হতেই পারে, এটা থেকে বের হতে হবে। তাদেরকে একটু স্বাধীনতা দেওয়া উচিৎ। পারফরম্যান্স খারাপ হবেই- ভালোটা যেন তোমরা খোঁজো।’ জিম্বাবুয়েকে হারিয়ে ত্রিদেশীয় টি-টোয়েন্টি সিরিজে শুভসূচনা করলেও বাংলাদেশ বাজেভাবে হেরেছে আফগানিস্তানের কাছে। বাংলাদেশের ব্যাটসম্যানরা আফগান বোলারদের সামনে যেন দাঁড়াতেই পারেননি। তাই ফলাফলের পুনরাবৃত্তি হয়েছে চট্টগ্রাম টেস্টের মতই।
পাইলট বলেন, ‘যেকোনো বল আমার কাছে আসতে পারে- একজন ওপেনার হিসেবে আপনাকে সেভাবেই প্রস্তুতি নিতে হবে। আপনি ডানহাতি আর বাঁহাতি হন, জানেন পরবর্তী ম্যাচে মুজিব বা রশিদকে খেলবেন। এজন্য প্রস্তুতিও গুরুত্বপূর্ণ। প্রতিপক্ষকে দেখে এত ভয়ের তো কিছু নেই। মুজিবের মত বোলার বল করতেই পারে। আমাকে তো বিশ্বমানের ব্যাটসম্যান হতে হবে।’